থপথপ। হাসফাঁস। ধপধপ। ঘিতঘিত। ফাঁপরের মত হাঁপাচ্ছে। তবুও দৌড়ুচ্ছে যুবকটি। আর মাত্র একটুখানি পথ। তার পরই কাঁটাতারের বেড়া। ওটা পেরুলেই মুক্তি। শেষ মুহূর্তে শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে ছুটল। ধপাস করে মাটিতে আছড়ে পড়ে হামা দিয়ে কাঁটাতার পেরুল। ছড়ে গেল সারা শরীর। এপারে মুক্তি! আহ ! প্রাণভরে শ্বাস নিল। চোখ বন্ধ। চোখ খোলা। ফ্যাকাসে আকাশে কিছুই নেই। বুকভরে দম নিয়ে ছাড়তে গেল। আটকে আসল।মুহূর্তে সব নেগেটিভ। আবার পজেটিভ। আবার নেগেটিভ। ব্লাকআউট।
ছেলেটি দৌড়ুচ্ছে। পেছনে কুকুর এবং মানুষ। কিশোরটি দৌড়ুচ্ছে। পেছনে মানুষ এবং মানুষ। যুবকটি দৌড়ুচ্ছে। পেছনে কেবলই মানুষ। থপথপ। হাসফাঁস। ফোঁসফোঁস। ঘিতঘিত করে দৌড়ুচ্ছে। তাড়া করেছে ৩ জেনারেল। ৭ আমলা। ১৪বাহিনী।
২৭ কামেল। ৩৬ শয়তান। ৫৩ বরকন্দাজ। এবং ২৫ বছর বয়সী সময়। শরণখোলা-ভোটমারী,কাহালু,আন্দাবাড়িয়া,পুটিয়া,বেনাপোল,কোলকাতা,জয়পুর,কান্দাহার,ইস্তাম্বুল,গালাটা,ডোভার, রিকজাভিক,গ্রীণল্যান্ড......
থপথপ। হাসঁফাঁস। আর মাত্র একটুখানি। তার পরই কাঁটাতারের বেড়া। পেরুলেই মুক্তি। ওপারে মুক্তি। থাম। থামো। থামেন। পেছনে হুমকি। শক্তিরা তাড়া করেছে।
খুব ভোরে ভোরে একদিন এই নগরীতে এসেছিল ও। বৈরী নগরী। অবৈরী হলো না কোন দিন। সকাল-দুপুর-রাত-গভীররাত, চাকরি। চাকরি হয় না। যে কাজে টাকা আসে সে কাজ হয় না।একদিন কি যেন একটা খুব ভাল হলো। যুবকটি ডেরায় ফিরে ১৮ বছর পর হাসল। ভেংচিকাটার মত মনে হলো। একটানা না-হাসায় হাসতে ভুলে গেছে। অনেক দিন পরে পেটপুরে খেল ও। গলা পর্যন্ত খাওয়ার পর আকাশ দেখার জন্য আঁধারেই বেরিয়ে পড়ল। আর তখনই তাড়া করল ৩ জেনারেল,৭আমলা.............
থপথপ..হাসঁফাঁস..ফোসফোস..ধুপধাপ...পেছনে কুকুর,শেয়াল,হায়না,সাপ,জোঁক..এবং বুনো শুয়োর..আর মাত্র একটুখানি। তার পরই কাঁটাতারের বেড়া। পেরুলেই মুক্তি।ওপারে মুক্তি..আছড়ে পড়ে হামা দিয়ে কাঁটাতার পেরুল। ছড়ে গেল সারা শরীর। এপারে মুক্তি! আহ! দমটা আটকে আসল..দাঁতমুখ খিঁচেও বের করতে পারছে না। মুহূর্তে সব নেগেটিভ। আবার পজেটিভ। আবার নেগেঠিভ। ব্লাকআউট।
ছেলেটি দৌড়ুচ্ছে। পেছনে কুকুর এবং মানুষ। কিশোরটি দৌড়ুচ্ছে। পেছনে মানুষ এবং মানুষ। যুবকটি দৌড়ুচ্ছে। পেছনে কেবলই মানুষ। থপথপ। হাসফাঁস। ফোঁসফোঁস। ঘিতঘিত করে দৌড়ুচ্ছে। তাড়া করেছে ৩ জেনারেল। ৭ আমলা। ১৪বাহিনী।
২৭ কামেল। ৩৬ শয়তান। ৫৩ বরকন্দাজ। এবং ২৫ বছর বয়সী সময়। শরণখোলা-ভোটমারী,কাহালু,আন্দাবাড়িয়া,পুটিয়া,বেনাপোল,কোলকাতা,জয়পুর,কান্দাহার,ইস্তাম্বুল,গালাটা,ডোভার, রিকজাভিক,গ্রীণল্যান্ড......
থপথপ। হাসঁফাঁস। আর মাত্র একটুখানি। তার পরই কাঁটাতারের বেড়া। পেরুলেই মুক্তি। ওপারে মুক্তি। থাম। থামো। থামেন। পেছনে হুমকি। শক্তিরা তাড়া করেছে।
খুব ভোরে ভোরে একদিন এই নগরীতে এসেছিল ও। বৈরী নগরী। অবৈরী হলো না কোন দিন। সকাল-দুপুর-রাত-গভীররাত, চাকরি। চাকরি হয় না। যে কাজে টাকা আসে সে কাজ হয় না।একদিন কি যেন একটা খুব ভাল হলো। যুবকটি ডেরায় ফিরে ১৮ বছর পর হাসল। ভেংচিকাটার মত মনে হলো। একটানা না-হাসায় হাসতে ভুলে গেছে। অনেক দিন পরে পেটপুরে খেল ও। গলা পর্যন্ত খাওয়ার পর আকাশ দেখার জন্য আঁধারেই বেরিয়ে পড়ল। আর তখনই তাড়া করল ৩ জেনারেল,৭আমলা.............
থপথপ..হাসঁফাঁস..ফোসফোস..ধুপধাপ...পেছনে কুকুর,শেয়াল,হায়না,সাপ,জোঁক..এবং বুনো শুয়োর..আর মাত্র একটুখানি। তার পরই কাঁটাতারের বেড়া। পেরুলেই মুক্তি।ওপারে মুক্তি..আছড়ে পড়ে হামা দিয়ে কাঁটাতার পেরুল। ছড়ে গেল সারা শরীর। এপারে মুক্তি! আহ! দমটা আটকে আসল..দাঁতমুখ খিঁচেও বের করতে পারছে না। মুহূর্তে সব নেগেটিভ। আবার পজেটিভ। আবার নেগেঠিভ। ব্লাকআউট।
লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): নেগেটিভ। আবার পজেটিভ। আবার নেগেঠিভ। ব্লাকআউট।, নেগেটিভ। আবার পজেটিভ। আবার নেগেঠিভ। ব্লাকআউট। ;
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৪৮
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৪৮
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩১
লেখক বলেছেন: দিয়া আইলাম।
২. ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১১
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩১
লেখক বলেছেন: থ্যাংয়ু শামীম।
৩. ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৮
ফেরারী পাখি বলেছেন: থপ থপ ঘিত ঘিত গল্প টা চলে-----
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২৩
লেখক বলেছেন: গল্পটা চলে....যুবকটি দৌড়োয়....থপথপ...থপথপ...
৪. ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫৭
জাহাঙ্গীর আলম আকাশ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ব্লগার মনজুরুল হক আমি কী আপনাকে চিনি? যদি হ্যাঁ উত্তর হয় তাহলে লিখুন নিচের ই-মেইল ঠিকানায়। jahangiralamakash@gmail.com
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২২
লেখক বলেছেন: মনজুরুল হক বলেছেন: মেইল করে দিয়েছি।ধন্যবাদ।
৫. ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০৬
রাতমজুর বলেছেন: ব্লাকআউট.......
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২১
লেখক বলেছেন: ব্লাকআউট।এন্ড ব্লাকআউট।
৬. ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২১
নির্বাসিত বলেছেন: আপনার লেখা সচলে পড়েছি আগে। এখানে দেখেও ভাল লাগছে। লেখাটি চমৎকার।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২৫
লেখক বলেছেন: সচল ! হাহ্ ! মনে করতে চাই না।
আপনার ভাল লাগলেই ভাল।লেখার স্বীকৃতি।
আপনার ভাল লাগলেই ভাল।লেখার স্বীকৃতি।
৭. ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:০৭
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১৬
লেখক বলেছেন: কোন ফাঁকে এলেন ! খেয়াল করিনি তো ! খানিক আগে ওপাড়ায় দেখলাম। অন্য কোন টানটুন নেই, শুধুই আপনার লেখা পড়তে যাই। আজো গেছলাম।"বিনীত নিবেদন এই যে"র পর আর কই ?
অফটপিক: গা জ্বালা করা একটা মেইল পেলাম। ফরওয়ার্ড করে দিলাম।
অফটপিক: গা জ্বালা করা একটা মেইল পেলাম। ফরওয়ার্ড করে দিলাম।
৮. ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৪৭
যীশূ বলেছেন: বর্ননাটা চমৎকার। গল্পটা খানিকটা বোধগম্য হলে ভালো লাগতো।
৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:০৬
লেখক বলেছেন:
আমার কথাটি লীলেন বলে দিয়েছেন.....এই দৌড় যেন চেতনে অবচেতনে আমাদের নিজেদেরই দৌড়.
ধন্যবাদ যীশূ।
আমার কথাটি লীলেন বলে দিয়েছেন.....এই দৌড় যেন চেতনে অবচেতনে আমাদের নিজেদেরই দৌড়.
ধন্যবাদ যীশূ।
Click This Link
মাইনাস চাই।