১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:২৭
শরতের নরোম সকালে শিশির ভেজা পায়ে
বাগান বিলাস তলে দাঁড়ানো কিশোর,বোঝেনি
বাগান বিলাসে ওটা ফুল নয়,তবুও ছিঁড়েছিল
আঁজলা ভরে,কথা রাখ নি তুমি দ্বাদশ বালিকা।
দীর্ঘ অপেক্ষা শত্রু ডেকে আনে.....................
সপাং চাবুকের বাড়ি....আঃ
কথা ছিল সাথে যাবে,কাকভোরে বাড়ুজ্জ্যে বাড়ি,
তোমার নামে ফুল ছিঁড়ে দিতে হবে।
কিশোর বোঝেনি শিউলীরা ঝরে ঝরে পড়ে,
সাদা প্রাঙ্গণ মৌ মৌ করে,কেবলই কুড়োনো চাই।
রাশি রাশি শিউলী অস্পৃশ্য রয়,শিউলি এলো না।
দীর্ঘ নিরাবতা জ্বালা ডেকে আনে......................
সপাং চাবুকের বাড়ি....আঃ
পদ্মা পাড়ের সেই বাঁধের ওপর,সেই বাবলা তলে,
কাকচক্ষু স্ফটিক জলে আমাদের প্রতিবিম্ব,
দোহার,লীন,খাজুরাহো মূর্তির মত জড়িয়ে তুমি,
অবলীলায় বলে দিলে-গর্ভে তোমার আর জনের বীজ!
পলকহীন যুবক যেন বিশ্বাস পায়,তাই হাত ছোঁয়ালে
আর জনের বীজে ! আতংক আর অনাবিল খুশির
সেকি অজান্তিক সম্মিলন ! হতভম্ব যুবকের আরো
কাছে এলে তুমি,বলে দিলে-ভয় নেই চলে যাবে.....
অথচ তোমার কোল জুড়ে এলো আর জনের
রক্তাক্ত উত্তরাধীকার ! ভাগ হয়ে গেলে তুমি
তিন পাত্র ভাল বাসায়....আঃ সে কি কষ্ট...
সপাং চাবুকের বাড়ি......আঃ আঃ
আবার কুড়িটি বছর বাদে দুটি হাত মেলে দিলে,
এখানে ওখানে জেগে ওঠা শিরা, চোখের নিচে
গোধূলি মেঘ,ফ্যাকাসে চোখের ঘোলাটে তারা
ফেরাতে চায় কাকচক্ষু জলের হারানো ছবি।
ব্যাকুল চোখ যেন বলে-কত দিন এই শুষ্ক ঠোঁটে
চুম্বনের দাগ পড়েনি ! অকস্মাৎ ত্রস্থ হই আমি,
আজন্ম সঞ্চিত স্বপ্ন,চল্লিশ পেরুনো অতৃপ্ত কামনা
সব এলোমেলো করি,আবার সাজাই,আবার ভাঙি।
কুড়িটি বছর কী দীর্ঘ সময়,কুড়িটি শরৎ কী
ভিষণ শিউলী হীন,কুড়িটি বছর কী দীর্ঘ অপেক্ষা...
আঃ আবার সেই চাবুকের বাড়ি.......................
এখনো সামনে বাড়ানো তোমার হাত,কিছু চায়।
এখন আমি কি দিতে পারি?কি আছে আমার?
আছে। দীর্ঘ নিরবতায় খুঁজে বের করি........
এই আমার রাতঘুম,এই আমার দিগন্তব্যাপী হাহাকার,
এই আমার ফেলে আসা শেষ কুড়িটি বছর,এই
নাও পাঁজড়ের খাঁজে কুঁকড়ে থাকা প্রেম,
কালব্যাধি নিশ্বাস,ফাঁপা বাস্তবের খামে
তোবড়ানো ভবিষ্যৎ।সকল নৈবেদ্য সমাগত প্রায়..
উনিশ কিশোরী খিল খিল হেসে বলে-
মা তুমি কি এরই কথা ভেবে একা কুড়িটি বছর?
সপাং চাবুকের বাড়ি....আঃ আঃ আঃ
আজন্ম চাবুকের বাড়ি সারা শরীর ছুঁয়ে
বাতাসে মেলায়...আঃ আঃ আঃ কী পরম শান্তি !
বাগান বিলাস তলে দাঁড়ানো কিশোর,বোঝেনি
বাগান বিলাসে ওটা ফুল নয়,তবুও ছিঁড়েছিল
আঁজলা ভরে,কথা রাখ নি তুমি দ্বাদশ বালিকা।
দীর্ঘ অপেক্ষা শত্রু ডেকে আনে.....................
সপাং চাবুকের বাড়ি....আঃ
কথা ছিল সাথে যাবে,কাকভোরে বাড়ুজ্জ্যে বাড়ি,
তোমার নামে ফুল ছিঁড়ে দিতে হবে।
কিশোর বোঝেনি শিউলীরা ঝরে ঝরে পড়ে,
সাদা প্রাঙ্গণ মৌ মৌ করে,কেবলই কুড়োনো চাই।
রাশি রাশি শিউলী অস্পৃশ্য রয়,শিউলি এলো না।
দীর্ঘ নিরাবতা জ্বালা ডেকে আনে......................
সপাং চাবুকের বাড়ি....আঃ
পদ্মা পাড়ের সেই বাঁধের ওপর,সেই বাবলা তলে,
কাকচক্ষু স্ফটিক জলে আমাদের প্রতিবিম্ব,
দোহার,লীন,খাজুরাহো মূর্তির মত জড়িয়ে তুমি,
অবলীলায় বলে দিলে-গর্ভে তোমার আর জনের বীজ!
পলকহীন যুবক যেন বিশ্বাস পায়,তাই হাত ছোঁয়ালে
আর জনের বীজে ! আতংক আর অনাবিল খুশির
সেকি অজান্তিক সম্মিলন ! হতভম্ব যুবকের আরো
কাছে এলে তুমি,বলে দিলে-ভয় নেই চলে যাবে.....
অথচ তোমার কোল জুড়ে এলো আর জনের
রক্তাক্ত উত্তরাধীকার ! ভাগ হয়ে গেলে তুমি
তিন পাত্র ভাল বাসায়....আঃ সে কি কষ্ট...
সপাং চাবুকের বাড়ি......আঃ আঃ
আবার কুড়িটি বছর বাদে দুটি হাত মেলে দিলে,
এখানে ওখানে জেগে ওঠা শিরা, চোখের নিচে
গোধূলি মেঘ,ফ্যাকাসে চোখের ঘোলাটে তারা
ফেরাতে চায় কাকচক্ষু জলের হারানো ছবি।
ব্যাকুল চোখ যেন বলে-কত দিন এই শুষ্ক ঠোঁটে
চুম্বনের দাগ পড়েনি ! অকস্মাৎ ত্রস্থ হই আমি,
আজন্ম সঞ্চিত স্বপ্ন,চল্লিশ পেরুনো অতৃপ্ত কামনা
সব এলোমেলো করি,আবার সাজাই,আবার ভাঙি।
কুড়িটি বছর কী দীর্ঘ সময়,কুড়িটি শরৎ কী
ভিষণ শিউলী হীন,কুড়িটি বছর কী দীর্ঘ অপেক্ষা...
আঃ আবার সেই চাবুকের বাড়ি.......................
এখনো সামনে বাড়ানো তোমার হাত,কিছু চায়।
এখন আমি কি দিতে পারি?কি আছে আমার?
আছে। দীর্ঘ নিরবতায় খুঁজে বের করি........
এই আমার রাতঘুম,এই আমার দিগন্তব্যাপী হাহাকার,
এই আমার ফেলে আসা শেষ কুড়িটি বছর,এই
নাও পাঁজড়ের খাঁজে কুঁকড়ে থাকা প্রেম,
কালব্যাধি নিশ্বাস,ফাঁপা বাস্তবের খামে
তোবড়ানো ভবিষ্যৎ।সকল নৈবেদ্য সমাগত প্রায়..
উনিশ কিশোরী খিল খিল হেসে বলে-
মা তুমি কি এরই কথা ভেবে একা কুড়িটি বছর?
সপাং চাবুকের বাড়ি....আঃ আঃ আঃ
আজন্ম চাবুকের বাড়ি সারা শরীর ছুঁয়ে
বাতাসে মেলায়...আঃ আঃ আঃ কী পরম শান্তি !
লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): সপাং চাবুকের বাড়ি ;
প্রকাশ করা হয়েছে: কবিতা, স্মৃতিকথা বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৩৪
প্রকাশ করা হয়েছে: কবিতা, স্মৃতিকথা বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৩৪
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৫৩
লেখক বলেছেন: আমি তো ভাবতে ভাবতেই দিন পার করে দিলাম। এখন কৃষ্ণবর্ণ মধ্যরাত।
২. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৩৯
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৫৫
লেখক বলেছেন: সপাং চাবুকের বাড়ি.............আঃ কি পরম শান্তি !! এখনো চলছে....সপাং.....সপাং.....!
৩. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৫৬
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:২৬
লেখক বলেছেন: জ্বি। আপনি ভাল আছেন?
৪. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:১৪
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:২৮
লেখক বলেছেন: হ্যাঁ রে ভাই... বাস্তবতা সময়ের মুখ থেকে রূপ মাধুর্য্য খুবলে নেয়,এটাই বাস্তবতা!!
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
৫. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:২১
পলাশমিঞা বলেছেন: সপাং চাবুকের বাড়ি....আঃ আঃ আঃ
আজন্ম চাবুকের বাড়ি সারা শরীর ছুঁয়ে
বাতাসে মেলায়...আঃ আঃ আঃ কী পরম শান্তি !
তিলোত্তমার নরম হাতের হৈল ঠিক আছ
আজন্ম চাবুকের বাড়ি সারা শরীর ছুঁয়ে
বাতাসে মেলায়...আঃ আঃ আঃ কী পরম শান্তি !
তিলোত্তমার নরম হাতের হৈল ঠিক আছ
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:২৯
লেখক বলেছেন: হইল না। শেষ বাড়িডা মারল কেডা? তিলোত্তমার উনিশ বছরের মাইয়া......! সপাং....!
৬. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:২৪
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৩০
লেখক বলেছেন: আঃ একি আনন্দ ! আঃ পরম শান্তি !!
৭. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৩২
পলাশমিঞা বলেছেন: তিলোত্তমারতো বয়স নেই। লন্ডনি বুড়িরা আরো নরম এবং সুন্দর তা কি জানেন্না
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৩৯
লেখক বলেছেন: নাহ, থাকি তো দেশে।তয় হেই কথাডা মনে আছে....ইউ আর মাই ওল্ড ওয়াইন....!!
৮. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৪২
পলাশমিঞা বলেছেন: হ হাচা কথা কইছে পুরান নাকি সোনা।
৯. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৪৫
শয়তান বলেছেন: ওপস । কার যানি সত্যি সত্যিই সপাং লাগসে গো .. ব্যাথায় মাইনাস দিয়া গেসে একটা ।
যাউক্গা ঘুমাইতে যাওয়ার আগে পোস্টের ফটুকটার প্রসংশা কইরা গেলাম । উহহহহ ....... একদম সেরম হইসে । পারলে ফটুকে আরেকটা প্লাস দিতাম
যাউক্গা ঘুমাইতে যাওয়ার আগে পোস্টের ফটুকটার প্রসংশা কইরা গেলাম । উহহহহ ....... একদম সেরম হইসে । পারলে ফটুকে আরেকটা প্লাস দিতাম
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৫৫
লেখক বলেছেন: আমার কেবলই উপ্রে। আল আমিন(সত্যবাদী) এইটায় এই কাম করসে।ধরছিলাম,কয়-আমি দেই নাই।ঠাইস্যা ধরণে খামোস খায়া গেছে।
১০. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৪৬
মনজুরুল হক বলেছেন: ওল্ড ওয়াইন আর ব্রান্ড নিউ সিগারেট। এই দুইডা পাইলে জাহান্নামেও যাইতে রাজি।
১১. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৪৮
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি কিন্তু বেহেস্তে যাইতা চাই ওই খানে সবগুলা নতুন
সুরটা টানি কিন্তু ঘৃণা করি কিন্তু ছাড়তা পারিনা।
সুরটা টানি কিন্তু ঘৃণা করি কিন্তু ছাড়তা পারিনা।
১২. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৫১
মনজুরুল হক বলেছেন: ছাড়নের দরকার কি? কারো ওড়না ধইরা তো টানতাছেন না !হা হা হা
১৩. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৫৩
পলাশমিঞা বলেছেন: ওরে বাসরে আপনিতো জবর রসীক মানু!!!
হা কথা হাচা কইছে তা নিয়ে অবশ্য টানটানি করিনা। তয় ওরা চায়
আমিত ইজ্জত বাঁচিয়ে চলতে হয় কখন জানি দাগ লাগে
একাবর বিপদে পড়েছিলাম। আরেক দিন বলব
হা কথা হাচা কইছে তা নিয়ে অবশ্য টানটানি করিনা। তয় ওরা চায়
আমিত ইজ্জত বাঁচিয়ে চলতে হয় কখন জানি দাগ লাগে
একাবর বিপদে পড়েছিলাম। আরেক দিন বলব
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৫:৫৮
লেখক বলেছেন: ঠিকাসে। তয় আবার যদি ওরা টানা টানি করে তাইলে হিন্দী সিনেমার
মত চিৎকার দিয়া কইবেন....মুঝে বাঁচাও....কমিনে ,তেরে ঘর পে বাপ-ভাই নেহি হ্যায় ক্যায়া ?
মত চিৎকার দিয়া কইবেন....মুঝে বাঁচাও....কমিনে ,তেরে ঘর পে বাপ-ভাই নেহি হ্যায় ক্যায়া ?
১৪. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:০১
পলাশমিঞা বলেছেন: এই সংলাপ একবার কইছিলাম। আপনি হয়ত হেসে বলবেন বোমা ফোটাবার আর জায়গা পায়না।
বিয়ের অনেক আগে ফোন রিং হচ্ছিল তোলতেই বকা শুরু করে দেয়, তখন বলেছিলাম তোমার ঘরে কি বাব ভাই নেই
বিয়ের অনেক আগে ফোন রিং হচ্ছিল তোলতেই বকা শুরু করে দেয়, তখন বলেছিলাম তোমার ঘরে কি বাব ভাই নেই
১৫. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:০২
পলাশমিঞা বলেছেন: মনজুরুল ভাই কি কাজ করেন?
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:১১
লেখক বলেছেন: একটা ছোট্ট অফিসে মানুষের কাছে ইম্পোর্ট-এক্সপোর্ট আর ইন্ডাস্ট্রি বিষয়ের বুদ্ধি বেচি। আর সংবাদ পত্রে টাকার বিনিময়ে লিখি।বউ একটা চাকরি করে বলে রক্ষা!
১৬. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:০৭
শয়তান বলেছেন: বাদ্দেন । এইসব লুকের মাইনাসের পুন মারি ।
১৭. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:১৫
শয়তান বলেছেন:
মেইল চেক কইরেন । মজার একখান জিনিশ দিলাম । হ্যাভ ফান
[ *** মন্তব্য মুছে ফেলতে পারেন*** ]
মেইল চেক কইরেন । মজার একখান জিনিশ দিলাম । হ্যাভ ফান
[ *** মন্তব্য মুছে ফেলতে পারেন*** ]
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:৩৭
লেখক বলেছেন: দেখলাম। হ্যাভি জোশ।ফাটা ফাটি !
একটা এ্যাড পাঠাইসি। মেইল চেক কইরেন।
একটা এ্যাড পাঠাইসি। মেইল চেক কইরেন।
১৮. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:১৫
পলাশমিঞা বলেছেন: সিরিষ কাগজ পেচাইয়া.... খেক খেক
কিছু পাঠিয়ে দেন দেখি বেচতে পারি কিনা কি করব চিন্তা করে পাচ্ছিনা। এমন কি দেবেন যাহাতে খাস্তা না হয়।
কিছু পাঠিয়ে দেন দেখি বেচতে পারি কিনা কি করব চিন্তা করে পাচ্ছিনা। এমন কি দেবেন যাহাতে খাস্তা না হয়।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৬:৩৯
লেখক বলেছেন: আপনি কোন দেশে আছেন?
১৯. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ সকাল ৮:৪১
সুরভিছায়া বলেছেন: চাবুকের বাড়ি শরীর জুড়ে তারপরেও পরম শান্তি ! সে কেবল ভালবাসা বয়ে আনে । লেখা চমৎকার, মুখ ঘুরিয়ে বসা পাখী আরো সুন্দর !
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৭
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
চল্লিশ পেরুনো পাখি তো মুখ ঘুরিয়েই থাকবে.............
চল্লিশ পেরুনো পাখি তো মুখ ঘুরিয়েই থাকবে.............
২০. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৬
এক্সবিজনেস বলেছেন: ঝাঝালো অনুভুতি!!
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৮
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২১. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৫:২৬
নিহন বলেছেন: বাতাসে মেলায়...আঃ আঃ আঃ কী পরম শান্তি !
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
লেখক বলেছেন: আঃ কি পরম শান্তি !!
২২. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৩৮
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি লেন্টন আছি।
২৩. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৪৩
মনজুরুল হক বলেছেন: অ । এদানিং ওই খানে মালকড়ি কামানোর বেজায় ঝক্কি ! সন্মানজনক ভাবে টিকে থাকাও কষ্টকর। আমার কাজিন থাকে,ও তো পেরেশান। আপনার সাথে কম্যুনিকেশন থাকবে। দেখি কিছু করা যায় কি-না।
টেক কেয়ার।
টেক কেয়ার।
২৪. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৪৮
পলাশমিঞা বলেছেন: জি অদ্য সমস্যা হচ্ছে। কাজ নেই আমিত বেকার আজ ৬ বছর হয়
তাই বলেছিলাম যাতে খাস্তা না হয়।
তাই বলেছিলাম যাতে খাস্তা না হয়।
২৫. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৫৪
মনজুরুল হক বলেছেন: বলেন কি? সারভাইভ করছেন কি ভাবে?আমার ভাই একটা নির্মম বাস্তবতার কথা বলে....." তোরা তবুও বিপদে পড়লে কারো বাড়িতে উঠতে পারিস, কারো কাছে টাকা ধার নিতে পারিস, এখানে সে সুযোগটাও নেই!" আর তখনই মনে পড়ে...ইনহাস্ত ওয়াতানাম....!!
২৬. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:০১
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি যে বৃটিশ মানু তাই সরকার আমারে লালন পালন করে। আমি কাজ করলে টানাটানি কাজ না করলে বেশ চলে যায়। আসলে আমি এখন আর কাজ করতে পারিনা মানষিক সমস্যায় ভোগছি ৬ বছর ধরে। সব ছিল আজ কিছুই নেই আমি এখনে আজ ২৫ বছর হয়।
২৭. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৩১
মনজুরুল হক বলেছেন: খুব মিল।ভিষণ মিল! আমার ভাইটিও ২৫ বছর। ব্রিটিশ সরকারের অনারিয়ামে চলে। টাকা জমিয়ে বছরে একবার আসে।হিসেবের পয়সা,তাই একটুও বাড়তি খরচ করতে পারে না!! ব্রিটিশ বউটা চলে গেছে, এখন একা। ভিষণ একা।ম্যাসেন্জার চালু করলে আর ছাড়তেই চায় না। আমার কষ্ট হয় ওর জন্যে!
২৮. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৩৭
পলাশমিঞা বলেছেন: উনার ইমেইল দিয়েন আমিত বসে থাকি কিছু করিনা। উনার সাথে চ্যাট করব। আপনিত লেখালেখির জগতে তাইনা। আমি অনেকটা বই লিখেছি কিন্তু ছাপাতে পারছিন। কিছু করতে পারলে বলবেন।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৪১
লেখক বলেছেন: আচ্ছা দেব।তয় বাইড্ডে জিগাই লই। বইয়ের কথা কইয়েন না। গত বছর ডামি কপি করার পরও আমার বইটা ছাপা হয় নাই। তাই ওই প্রজেক্ট বাতিল।মাথায় নতুন আইডিয়া আইলে জানামুনে।
২৯. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৪৪
পলাশমিঞা বলেছেন: মাঝে মাঝে মন চায় প্রকাশকগুলোকে কুপাই। অত রাগ হয়। আমার কাছে প্রায় ২০ টা বই কি করি ভেবে পাইনা। আমারে এড কইরেন।
kobiabdul@hotmail.co.uk
kobiabdul@hotmail.co.uk
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৪৮
লেখক বলেছেন: আচ্ছা,করব।
৩০. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১০:৫৩
রাতমজুর বলেছেন: ১০+
৩১. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০২
মনজুরুল হক বলেছেন: আরি বাপস ! ইডা কি কলেন?
৩২. ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১২
৩৩. ১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৩১
শয়তান বলেছেন: নো ইমেইল।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৪০
লেখক বলেছেন: সম্ভবত: বাফারিং ঠিকমত না হওয়ায় মেইলটাই কেচে গেছে ! আজ পাঠাব আবার।
এই পোস্টের আপনার ১৬ নং কমেন্ট আর আমার উত্তরে কেউ একজন বোধ হয় ্ীল ধারণা পেয়ে বিস্মিত(অথবা বিরক্ত) হয়েছেন !
এই পোস্টের আপনার ১৬ নং কমেন্ট আর আমার উত্তরে কেউ একজন বোধ হয় ্ীল ধারণা পেয়ে বিস্মিত(অথবা বিরক্ত) হয়েছেন !
৩৪. ১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৫০
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১২:৫৩
লেখক বলেছেন: মনে করছিলাম আমরা স্ল্যাং ইউজ করছি বইলা কেউ কি ভুল বুঝলেন ?
পরে জানলাম- না, ঠিকাসে।
আচ্ছা এই পলাশ মিঞা কি মোহাম্মাদ আব্দুলহাক না?
পরে জানলাম- না, ঠিকাসে।
আচ্ছা এই পলাশ মিঞা কি মোহাম্মাদ আব্দুলহাক না?
৩৫. ১৮ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১:০০
শয়তান বলেছেন: ইয়াপ
২২ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:১৮
লেখক বলেছেন: ডুব তো ভাল মতই দিলেন !
বাস্তবতা এমনই....ভালাইলাম++