আজ সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু দিন.....আজ আমার কষ্টের দিন.....
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা,যিনি বর্ডার পেরিয়ে মা আর তিন বোনের দায়িত্ব এক কিশোরের হাতে দিয়ে বলেছিলেন.....এদের নিয়ে বেঁচে থাকো,দেশ স্বাধীন হলে দেখা হবে......
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা, যিনি ১১ বছরের বড় ছেলে, স্ত্রী আর তিন শিশু কন্যাকে ভারতের সীমান্তে রেখে একবারও পেছনে না তাকিয়ে রনাঙ্গনে ফিরেছিলেন.....
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা, যাকে তার ছেলে তিন মাস পর আবিষ্কার করেছিল রনাঙ্গনে,১৭ দিন টানা দক্ষিণ-পশ্চিম-উত্তর রনাঙ্গন চষে.......
এই সেই বীর মুক্তি যোদ্ধা, যিনি তার অতটুকু ছেলের হাতে বন্দুক তুলে দিয়েছিলেন,ব্যাক ফায়ারে ছেলেটির কলার বোনে চিড় ধরলে দেওয়া হয়েছিল রসদ বহনের কাজ।বাঙ্কারে বাঙ্কারে ঘুরে ঘুরে ছেলেটি গোলাবারুদ,খাবার পৌঁছাত.......
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা,গুলি খাওয়ার পর বলেছিলেন....আমার চারটি সন্তানই যদি ছেলে হতো,ওদের যুদ্ধে পাঠাতাম.......
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা,যাকে সরকারের কোন সহায়তা ছাড়াই,কোন রকম স্বীকৃতি ছাড়াই,গার্ড অব অনার-পতাকাবেষ্টন-বিউগলের করুণসুর ছাড়াই নিরবে নিভৃতে মরণব্যাধী হৃদরোগে মরে যেতে হয়েছে, টেবিলের ওপর গাদা গাদা ওষুধের স্তুপ সযতনে রেখে! আজ সেই ২৬ সেপ্টম্বর ! আজ সেই ব্ল্যাক সেপ্টম্বর ! গত বছর আজকের এই দিনে আমার গর্বিত পিতা আমাকে ছায়াহীন করে,আমাকে নতুন যুদ্ধের ময়দানে একা ফেলে চলে গেছেন ! আজ আমার মন ভাল নেই। আজ আমার কিছু গুছিয়ে লেখার উপায় নেই।আজ আমি যুদ্ধের ময়দানে একা।এক অসম যুদ্ধে বাবা আমায় ফেলে গেছেন।
যুদ্ধ আমার পরিবারের ৪ জন মানুষকে পরোলোকে নিয়েছিল। যুদ্ধ আমার মায়ের হাতে সেলাই মেশিন তুলে দিয়েছিল।যুদ্ধ আমার ঘুড়ি ওড়ানোর বেলা কেড়ে নিয়েছিল। যুদ্ধ আমার নির্মল শৈশবে এক পোচ রক্ত লেপ্টে দিয়েছিল।যুদ্ধ আমাকে অন্তহীন যুদ্ধের দিকে টেনে নিয়েছে........
আজ আমার বাবার শোকসভা।
এই শোকসভায় আসবে কিছু বুলেটে বুক-ফুটো মানুষ
হেঁটে আসবে বিবর্ণ পতাকা
উড়ে আসবে শালপাতা,বাঁশপাতা আর আধ খাওয়া সিগারেট
আর সবার শেষে আসবে রাইফেল হাতে বেঁচে থাকা যুদ্ধসাথীরা.....................
মার্জনা ঃ এই পোস্টটা প্লাস-মাইনাসের গন্ডির বাইরে রাখবেন দয়া করে।
প্রিয়বরেষু একরামুল হক শাশীম এর এ বিষয়ে একটা লেখা আছে এখানে
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা,যিনি বর্ডার পেরিয়ে মা আর তিন বোনের দায়িত্ব এক কিশোরের হাতে দিয়ে বলেছিলেন.....এদের নিয়ে বেঁচে থাকো,দেশ স্বাধীন হলে দেখা হবে......
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা, যিনি ১১ বছরের বড় ছেলে, স্ত্রী আর তিন শিশু কন্যাকে ভারতের সীমান্তে রেখে একবারও পেছনে না তাকিয়ে রনাঙ্গনে ফিরেছিলেন.....
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা, যাকে তার ছেলে তিন মাস পর আবিষ্কার করেছিল রনাঙ্গনে,১৭ দিন টানা দক্ষিণ-পশ্চিম-উত্তর রনাঙ্গন চষে.......
এই সেই বীর মুক্তি যোদ্ধা, যিনি তার অতটুকু ছেলের হাতে বন্দুক তুলে দিয়েছিলেন,ব্যাক ফায়ারে ছেলেটির কলার বোনে চিড় ধরলে দেওয়া হয়েছিল রসদ বহনের কাজ।বাঙ্কারে বাঙ্কারে ঘুরে ঘুরে ছেলেটি গোলাবারুদ,খাবার পৌঁছাত.......
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা,গুলি খাওয়ার পর বলেছিলেন....আমার চারটি সন্তানই যদি ছেলে হতো,ওদের যুদ্ধে পাঠাতাম.......
এই সেই মুক্তিযোদ্ধা,যাকে সরকারের কোন সহায়তা ছাড়াই,কোন রকম স্বীকৃতি ছাড়াই,গার্ড অব অনার-পতাকাবেষ্টন-বিউগলের করুণসুর ছাড়াই নিরবে নিভৃতে মরণব্যাধী হৃদরোগে মরে যেতে হয়েছে, টেবিলের ওপর গাদা গাদা ওষুধের স্তুপ সযতনে রেখে! আজ সেই ২৬ সেপ্টম্বর ! আজ সেই ব্ল্যাক সেপ্টম্বর ! গত বছর আজকের এই দিনে আমার গর্বিত পিতা আমাকে ছায়াহীন করে,আমাকে নতুন যুদ্ধের ময়দানে একা ফেলে চলে গেছেন ! আজ আমার মন ভাল নেই। আজ আমার কিছু গুছিয়ে লেখার উপায় নেই।আজ আমি যুদ্ধের ময়দানে একা।এক অসম যুদ্ধে বাবা আমায় ফেলে গেছেন।
যুদ্ধ আমার পরিবারের ৪ জন মানুষকে পরোলোকে নিয়েছিল। যুদ্ধ আমার মায়ের হাতে সেলাই মেশিন তুলে দিয়েছিল।যুদ্ধ আমার ঘুড়ি ওড়ানোর বেলা কেড়ে নিয়েছিল। যুদ্ধ আমার নির্মল শৈশবে এক পোচ রক্ত লেপ্টে দিয়েছিল।যুদ্ধ আমাকে অন্তহীন যুদ্ধের দিকে টেনে নিয়েছে........
আজ আমার বাবার শোকসভা।
এই শোকসভায় আসবে কিছু বুলেটে বুক-ফুটো মানুষ
হেঁটে আসবে বিবর্ণ পতাকা
উড়ে আসবে শালপাতা,বাঁশপাতা আর আধ খাওয়া সিগারেট
আর সবার শেষে আসবে রাইফেল হাতে বেঁচে থাকা যুদ্ধসাথীরা.....................
মার্জনা ঃ এই পোস্টটা প্লাস-মাইনাসের গন্ডির বাইরে রাখবেন দয়া করে।
প্রিয়বরেষু একরামুল হক শাশীম এর এ বিষয়ে একটা লেখা আছে এখানে
১. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: শ্রদ্ধা রইল আপনার মুক্তিযোদ্ধা বাবার জন্য। ওনার ওপরে কোনো লেখা কি আছে বা কারো স্মৃতিকথা?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১১
লেখক বলেছেন: ভোরের কাগজে আছে। ওদের আর্কাইভ কাজ করে না। রি-টাইপ করতে পারলাম না।এ.হ.শামীমের জুলাই মাসে একটা লেখা আছে। লিঙ্ক দিলাম,হলো না। এই কাজটা আমি পারি না।
২. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০৫
রাতমজুর বলেছেন: শোকদিবস যাবে, কিছুক্ষনের জন্যে আসবে কিছু সহৃদয় কথা, তার পরে আবার একা হয়ে যাবেন জীবনের ফ্রন্টে, একদম একা, আমার মতই।
সামনে শুধু লড়ে চলা, একাকী। জয়ী হোন।
সামনে শুধু লড়ে চলা, একাকী। জয়ী হোন।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৩
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ ধ্রুব।লড়তে এখন আর ভয় পাইনা।অভ্যস্থ হয়ে গেছি।
৩. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:০৬
ফারহান দাউদ বলেছেন: আপনার বাবার জন্য গর্বিত শ্রদ্ধা,যে এই দেশ এমন মানুষ পেয়েছিল।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৫
লেখক বলেছেন: আমাদের এই চরম বিক্ষিপ্ত সময় আমাদের যে কোথায় নিয়ে দাঁড় করায় ! ভাল থাকুন।
৪. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১২
মামুনহ্যাপী বলেছেন: উনাদের শ্রদ্ধা জানানোর সাহস ও যোগ্যতা আমাদের নেই কারন উনাদের স্বপ্নের দেশের পথে আমরা হাটতে পারিনা।আজ ও এই বাংলায় রাজাকার দেখতে পাই ও নব্য নব্য রাজাকার জম্ম নেয়।
এই বীর মুক্তযোদ্ধার প্রতি আমাদের সশ্রদ্ধ ছালাম।আল্লাহ উনার বিদেহি আত্তার মঙ্গল করুন। বেহেশত নসিব করুন।
এই বীর মুক্তযোদ্ধার প্রতি আমাদের সশ্রদ্ধ ছালাম।আল্লাহ উনার বিদেহি আত্তার মঙ্গল করুন। বেহেশত নসিব করুন।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৬
লেখক বলেছেন: আপনার কল্যান হোক।শুভ হোক।
৫. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৩
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২০
লেখক বলেছেন: আপনাকে কৃতজ্ঞতা।
৬. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওহ্ গড! মনজুরুল হক আপনাকে স্যালুট! আপনিই তো সেই ছেলে, যুদ্ধের ময়দানে বাবা যার হাতে বন্দুক তুলে দিয়েছিলেন? 'আ লিটল ফাইটার স্লিপিং উইথ আর্মস' তাহলে আপনিই? প্লিজ, একটু বলবেন কি সবিস্তারে? খুব মন চাইছে শুনতে। সেই ছবিটা কি আছে আপনার সংগ্রহে?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:১৯
লেখক বলেছেন: আজকে যে পারছি না ভাই।মনটা খুব মুশড়ে আছে।অনেক কষ্টে এটুকু লিখলাম।শামীমের জুলাই আর্কাইভে এই লেকাটা আছে...."আ লিটল ফাইটার স্লিপিং উইথ আর্মস - একরামুল হক শামীম " একটু কষ্ট করে দেখে নেবেন। পরে একদিন জানাব। ভাল থাকুন।
৭. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: একরামুল হক শামীমের লেখাটা পড়েছি। তবে স্পষ্ট নয় লেখাটা, বেশ ঘোরানো-প্যাঁচানো মনে হল। তার চেয়ে পারলে ভোরের কাগজের ক্লিপিংসটা স্ক্যান করে দেবেন। আমি কম্পোজ করে নেবো।
আপনার ওপরে লিংকে http দুবার আছে। পরের http-টা এই // চিহ্নসহ মুছে দিন।
আপনার ওপরে লিংকে http দুবার আছে। পরের http-টা এই // চিহ্নসহ মুছে দিন।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৬
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। লিঙ্কটা ঠিক করতে পেরেছি।ভোরের কাগজের লেখাটা স্ক্যান হোক,মেইল হোক আপনাকে পাঠাব।
৮. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২২
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: শ্রদ্ধা
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৯
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ বি.মা।কয়েক ঘন্টা পর আজিমপুরে যাব।তাঁকে বলা হবে না এত মানুষের শ্রদ্ধা............
৯. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২৭
রাজর্ষী বলেছেন: তাঁর জন্য শ্রদ্ধা। আমার দেশের এমন পুরুষের জন্য গর্ব বোধ করছি।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৪০
লেখক বলেছেন: আমার বাবা আমার গর্ব। আপনাদের গর্ব হওয়ায় আমিও গর্বিত।
১০. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৬
শয়তান বলেছেন: পরম শ্রদ্ধার্ঘ্য
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৪২
লেখক বলেছেন: আপনাদের পরম ভালবাসা আমার পাথেয়।আজিমপুরে তো ক'খানা হাড়গোড় পড়ে আছে মাত্র।আমার ভেতরে আস্ত বাবা কাঁধে হাত রেখে দাঁড়িয়ে.................
১১. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৪১
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: স্যালুট.............
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৫৫
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ শান্ত।
১২. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৫১
তারার হাসি বলেছেন: বীর মুক্তিযোদ্ধাকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা আর বীর মুক্তিযোদ্ধার সাহসী ছেলেটাকে জানাই আছি আমরা সব ব্লগ বন্ধুরা আপনার পাশে আজ, কস্টগুলি নিতে না পারলেও পাশে আছি।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৫৮
লেখক বলেছেন: এই পাশে থাকা, একা মানুষকে গুনিতক করে.....এক..দুই....চার...আট..ষোল....বত্রিশ.....অভয় বাজে হৃদয় মাঝে।
১৩. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:০১
এস এম শাহাদাত হোসেন বলেছেন: এই দেশটি তাঁদের অবদান।
এ দেশে যারা যেটুকুই ভালো আছি, তার ভিত্তি গড়ে দিয়ে গেছেন তাঁরা। যত দিন যাবে, তাঁদের অর্জনের আকার বাড়তেই থাকবে। আজ থেকে ৫০০ বছর পরে তাঁদের প্রতি সাধারণ মানুষের ভক্তি-শ্রদ্ধা ৫০০ গুণ বাড়বে।
আপনাকে দুঃখ করা কি মানায়? আপনার অনুভূতি আমাদের সবার অনুভূতিতে প্রতিধ্বনি জাগায়।
এ দেশে যারা যেটুকুই ভালো আছি, তার ভিত্তি গড়ে দিয়ে গেছেন তাঁরা। যত দিন যাবে, তাঁদের অর্জনের আকার বাড়তেই থাকবে। আজ থেকে ৫০০ বছর পরে তাঁদের প্রতি সাধারণ মানুষের ভক্তি-শ্রদ্ধা ৫০০ গুণ বাড়বে।
আপনাকে দুঃখ করা কি মানায়? আপনার অনুভূতি আমাদের সবার অনুভূতিতে প্রতিধ্বনি জাগায়।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১১
লেখক বলেছেন: না না,আমি দুঃখ পাচ্ছি না। এত ভাই,এত বন্ধু যার পাশে তার কি দুঃখ পাওয়া সাজে ?আমি গর্ববোধ করছি...বাবাকে নিয়ে ....আপনাদেরকে নিয়ে.......
১৪. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:০৬
অভিমানী মেঘ বলেছেন: অসম্ভব কষ্ট লাগছে। তবে কষ্ট পাবেন না। আপনার পরিবারের জন্যই আমরা আজ লিখতে পারছি, স্বাধীন দেশে বাস করছি। দুঃখ আপনার জন্য নয়। হৃদয় থেকে শ্রদ্ধা।
যেভাবে দেশ থেকে পাক হানাদার দূর করেছেন, সেভাবে রাজাকার দূর করতে হবে।
ভাল থাকুন।
যেভাবে দেশ থেকে পাক হানাদার দূর করেছেন, সেভাবে রাজাকার দূর করতে হবে।
ভাল থাকুন।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১৬
লেখক বলেছেন: যুদ্ধ আমাদের প্রজন্মের জন্য অবধারিত।প্রতিনিয়ত যুদ্ধ।কষ্ট এটাই যে, এখনকার যুদ্ধটা বড়ই অসম যুদ্ধ।
উড়ে আসবে শালপাতা,বাঁশপাতা আর আধ খাওয়া সিগারেট
আর সবার শেষে আসবে রাইফেল হাতে বেঁচে থাকা যুদ্ধসাথীরা.....................
উড়ে আসবে শালপাতা,বাঁশপাতা আর আধ খাওয়া সিগারেট
আর সবার শেষে আসবে রাইফেল হাতে বেঁচে থাকা যুদ্ধসাথীরা.....................
১৫. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:০৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: লেখাটা অনেকক্ষণ ধরে পড়ছি, অনেকবার পড়ছি। কিন্তু কি কমেন্ট করবো বুঝতে পারছি না!
শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা জানাচ্ছি।
শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা জানাচ্ছি।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২২
লেখক বলেছেন: আমারও সেই একই দশা ! শামীমের প্রতিউত্তরে কী লেখা যায়............
১৬. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১৫
রুবেল শাহ বলেছেন: শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ানো ছাড়া আমারা আর কি দিতে পেরেছি.........
বড় জোর দীর্ঘশ্বাস............. এক মুক্তিযোদ্ধার জন্য এসই যথেষ্ট হত যদি ২১ শব্দটি শুনতে আমাদের লোম গুলো শিউরে উঠত......... ৭১ জানতে চাইত............ ৫২ কি বুঝতে চাইম............. ১৬ কে বুকে ধারণ করতে পারতাম।
তাদের চোখে ভাষা যে আমরা পড়তে পারি নি...............
এমন পিতার জন্য শরীরের প্রতিটি রক্ত বিন্দু শ্রদ্ধা জানাতে থমকে যায়................... মুক্তিযোদ্ধার কথা না বাদই দিলাম।
বড় জোর দীর্ঘশ্বাস............. এক মুক্তিযোদ্ধার জন্য এসই যথেষ্ট হত যদি ২১ শব্দটি শুনতে আমাদের লোম গুলো শিউরে উঠত......... ৭১ জানতে চাইত............ ৫২ কি বুঝতে চাইম............. ১৬ কে বুকে ধারণ করতে পারতাম।
তাদের চোখে ভাষা যে আমরা পড়তে পারি নি...............
এমন পিতার জন্য শরীরের প্রতিটি রক্ত বিন্দু শ্রদ্ধা জানাতে থমকে যায়................... মুক্তিযোদ্ধার কথা না বাদই দিলাম।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২০
লেখক বলেছেন: মুগ্ধ...........................
১৭. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১৭
এস এম শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আমাকে উত্তর দিলেন, আপনার স্পর্শ পেলাম, আপনার মহান বাবার স্পর্শ পেলাম। আমি ধন্য।
ধন্যবাদ এই ব্লগ কর্তৃপক্ষকে।
ধন্যবাদ এই ব্লগ কর্তৃপক্ষকে।
১৮. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২৬
রাগ ইমন বলেছেন: কাল আপনার মন খারাপের পোস্ট দেখে স্রেফ কৌতুহল বশেই ঢুকেছিলাম ব্লগে। মোহাম্মদ জুবায়ের এর মৃত্যু সংবাদ জেনে আর ঢুকতে ইচ্ছে হয়নি, সারাদিন দুরেই ছিলাম। আপনার কথা মনে পড়াতে এলাম খোঁজ নিতে। কল্পনাও করিনি কার বেদনার কথা জানতে এসেছি। ঠিক কি লিখবো বুঝতে পারছি না । আপনার বাবাকে একটু বলবেন? তাঁর জন্য অপরিচিত কোন কন্যা আজ কেঁদেছে ।
আমার বাবা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ৮ নং সেক্টরে । তার কারনে ছোট চাচা অপহৃত হন পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের কুলাঙ্গার দোসর রাজাকারদের হাতে । তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি । আমার মা হারিয়েছেন তার বাবা আর ভাইকে একই সংগ্রামে। নানার মৃত্যুতে তছনছ হয়ে যায় তার পরিবার, ভাসমান শেওলার মত বেঁচে থাকার সংগ্রামে ছিটকে পড়ে ১১ শিশু ও একজন শোকাহত স্ত্রী ।
আব্বুর শরীর ভালো থাকে না ভাইয়া। হৃদপিন্ডের অলিতে গলিতে প্রতিবন্ধকতা । আমার কেন যেন মনে হয়, প্রিয় বাংলাদেশকে শুয়োর আর শকুনের থাবায় ক্রমশ চলে যেতে দেখেই আব্বুর বুকের ব্যথা কমে না । সীমীত সাধ্য নিয়ে তাও ক্রমাগত লিখে চলেছেন দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য- আশা করছেন বাংলাদেশ আবারো মুক্ত হবে তার সন্তানদের হাতে, নাহলে সন্তানদের সন্তানের হাতে , না হলে আরও পরে কিংবা তারও পরের প্রজন্মের হাতে ।
তাঁর কলমকে তিনি অস্ত্র করেছেন।
এই লোলুপ স্বার্থপর বিস্মৃতি আর দেশপ্রেমের আকালের কাল সময়ে আমাকে নিজের মৃত্যুর ভয় বিন্দুমাত্র ভীত করে না ।
আমাকে তাড়া করে ফেরে মুক্তিযোদ্ধা বাবার মৃত্যুর ভয়।
আমাকে তাড়া করে ফেরে লন্ড ভন্ড হয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে পথ দেখাতে পারা মানুষ গুলোর মৃত্যু ভয় ।
আমাকে তাড়া করে ফেরে বাংলাদেশকে ভালোবেসে বার বার যুদ্ধে যাওয়ার মত নির্লোভ , অকুতোভয় মানুষ গুলোর মৃত্যু ভয় ।
একে একে নিভিছে দেউটি
দিকে দিকে শ্বাপদের বিষ নিঃশ্বাস
হন্তারকের ছুরির ফলায় পিছলে পড়ে শেষবিন্দু আলো
বাবা,
ছায়াহীন হলে কোন পথে যাবো ?
যাবে যাও , আটকাবো না ।
দায়িত্ব শেষে একটা ঘুম তোমার হয়েছে পাওনা।
বাবা,
যেতে যেতে শুনে যাও ।
প্রস্তুত আছে রক্তগঙ্গা
বক্ষে বক্ষে পুঞ্জিভূত আগ্নেয়গিরি ।
চোখে চোখে তরল ফুলকি
চেতনার বারুদে ঝরবে বলে আছে
একটি বিস্ফোরনের অপেক্ষায় !
আমার বাবা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন ৮ নং সেক্টরে । তার কারনে ছোট চাচা অপহৃত হন পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের কুলাঙ্গার দোসর রাজাকারদের হাতে । তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি । আমার মা হারিয়েছেন তার বাবা আর ভাইকে একই সংগ্রামে। নানার মৃত্যুতে তছনছ হয়ে যায় তার পরিবার, ভাসমান শেওলার মত বেঁচে থাকার সংগ্রামে ছিটকে পড়ে ১১ শিশু ও একজন শোকাহত স্ত্রী ।
আব্বুর শরীর ভালো থাকে না ভাইয়া। হৃদপিন্ডের অলিতে গলিতে প্রতিবন্ধকতা । আমার কেন যেন মনে হয়, প্রিয় বাংলাদেশকে শুয়োর আর শকুনের থাবায় ক্রমশ চলে যেতে দেখেই আব্বুর বুকের ব্যথা কমে না । সীমীত সাধ্য নিয়ে তাও ক্রমাগত লিখে চলেছেন দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য- আশা করছেন বাংলাদেশ আবারো মুক্ত হবে তার সন্তানদের হাতে, নাহলে সন্তানদের সন্তানের হাতে , না হলে আরও পরে কিংবা তারও পরের প্রজন্মের হাতে ।
তাঁর কলমকে তিনি অস্ত্র করেছেন।
এই লোলুপ স্বার্থপর বিস্মৃতি আর দেশপ্রেমের আকালের কাল সময়ে আমাকে নিজের মৃত্যুর ভয় বিন্দুমাত্র ভীত করে না ।
আমাকে তাড়া করে ফেরে মুক্তিযোদ্ধা বাবার মৃত্যুর ভয়।
আমাকে তাড়া করে ফেরে লন্ড ভন্ড হয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে পথ দেখাতে পারা মানুষ গুলোর মৃত্যু ভয় ।
আমাকে তাড়া করে ফেরে বাংলাদেশকে ভালোবেসে বার বার যুদ্ধে যাওয়ার মত নির্লোভ , অকুতোভয় মানুষ গুলোর মৃত্যু ভয় ।
একে একে নিভিছে দেউটি
দিকে দিকে শ্বাপদের বিষ নিঃশ্বাস
হন্তারকের ছুরির ফলায় পিছলে পড়ে শেষবিন্দু আলো
বাবা,
ছায়াহীন হলে কোন পথে যাবো ?
যাবে যাও , আটকাবো না ।
দায়িত্ব শেষে একটা ঘুম তোমার হয়েছে পাওনা।
বাবা,
যেতে যেতে শুনে যাও ।
প্রস্তুত আছে রক্তগঙ্গা
বক্ষে বক্ষে পুঞ্জিভূত আগ্নেয়গিরি ।
চোখে চোখে তরল ফুলকি
চেতনার বারুদে ঝরবে বলে আছে
একটি বিস্ফোরনের অপেক্ষায় !
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৪৭
লেখক বলেছেন: আপনি আমায় অবিভূত করলেন।আমি আপনার ভেতরকার কান্নাকে হয়ত অনুভব করতে পারব না,কিন্তু আমি জেনেছি মনুষ্য সংসারে কান্নার রং সব এক।কান্নার সুরও এক। আমি যখন গল্প লিখতে যেয়ে কাঁদি,তখন কান্নাটা জমিয়ে রাখতে পারি না। কেননা,আমি আমার বাবার মৃত্যুর পর কাঁদতে পারিনি!
একাত্তরে বাবা আমার বন্ধু। আশিতে বাবা আমার অপরিচিত ! বামপন্থী কমিউনিস্ট ছেলেকে বাবা আর পছন্দ করতেন না।অথচ আমি জানি,পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভালবাসতেন তিনি আমাকে ! সেটা ভাই-বোন,মা,কেউ বোঝেনি।রাত দুটোর দিকে আমি বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম। জিহ্বার নিচে ইমার্জেন্সি স্প্রেটা শেষ হয়ে গেছিল। ওটা নিয়ে যখন ফিরলাম.....ততক্ষণে সব শেষ! সেই থেকে আর কাঁদতে পারি না!
আপনার বাবা ৮ নং সেক্টরে ছিলেন? আমার বাবা ও তো ওই ৮নং সেক্টরেই ছিলেন।কৃষ্ণনগর জেলার তেহট্ট থানার সীমান্তে।সব কিছু আমার ছবির মত মনে আছে।
আপনার বাবার নামটা বলবেন? লেখক যেহেতু,আমি চিনব।
আপনার কবিতাটির জন্য অজস্র ধন্যবাদ।ব্লগে তাড়াহুড়োয়ও এমন লেখা যায় আগে দেখিনি। ভাল থাকুন।এইসব অর্জন নিয়েই আমরা একদিন ঠিকই জ্বলে উঠব।উঠবই।
একাত্তরে বাবা আমার বন্ধু। আশিতে বাবা আমার অপরিচিত ! বামপন্থী কমিউনিস্ট ছেলেকে বাবা আর পছন্দ করতেন না।অথচ আমি জানি,পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভালবাসতেন তিনি আমাকে ! সেটা ভাই-বোন,মা,কেউ বোঝেনি।রাত দুটোর দিকে আমি বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম। জিহ্বার নিচে ইমার্জেন্সি স্প্রেটা শেষ হয়ে গেছিল। ওটা নিয়ে যখন ফিরলাম.....ততক্ষণে সব শেষ! সেই থেকে আর কাঁদতে পারি না!
আপনার বাবা ৮ নং সেক্টরে ছিলেন? আমার বাবা ও তো ওই ৮নং সেক্টরেই ছিলেন।কৃষ্ণনগর জেলার তেহট্ট থানার সীমান্তে।সব কিছু আমার ছবির মত মনে আছে।
আপনার বাবার নামটা বলবেন? লেখক যেহেতু,আমি চিনব।
আপনার কবিতাটির জন্য অজস্র ধন্যবাদ।ব্লগে তাড়াহুড়োয়ও এমন লেখা যায় আগে দেখিনি। ভাল থাকুন।এইসব অর্জন নিয়েই আমরা একদিন ঠিকই জ্বলে উঠব।উঠবই।
১৯. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫০
রুবেল শাহ বলেছেন: জ্বেলে উঠতেই যে হবে...............
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৬
লেখক বলেছেন: আমার বাবা আমার কাগজে লেখার বিষয়বস্তু নিয়ে ভীত হতেন,শঙ্কিত হতেন।বাবাকে কারা যেন জানিয়েছিল,আপনার ছেলের নামে বিভিন্ন 'সংস্থায়' মোটা মোটা ফাইল আছে,একটু সাবধানে.....পরোয়া করি না।আর কিছু যেহেতু পারি না,তাই লিখতেই থাকব......দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠার আগ পর্যন্ত.........................................................
২০. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আমি এখনও পড়ছি ...............
২১. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৯
জাতিশ্বর বলেছেন: আমাদের এইসব ইতিহাস একদিন আমদের কে নতুন জয়ের বন্দরের পথ দেখাবে। হ্যাটস অফ টু ইউ কমরেড।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:২৫
লেখক বলেছেন: লাল সেলাম।
২২. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:০২
রুবেল শাহ বলেছেন: তার কলমের আলো দিয়ে অন্তত আমাদের আলোকিত পথ দেখানোর মত কাউকে পেতে যাচ্ছি আমরা................ জ্বলে উঠার সেই পাশে পেলেই তো হল মশাল না হতে পারলাম দেয়াশালাইয়ের একটা কাঠি হতে তো পারব ............ ইনশাল্লাহ
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:০৯
লেখক বলেছেন: জনে জনে জনতা।
যুদ্ধ করতে সাহসী হোন....যুদ্ধ জয়ে সাহসী হোন.....
যখন চারিদিকে পরাজয় আর পিছুহঠার গ্লানি,
তখন কাউকে না কাউকে একাই দাঁড়িয়ে যেতে হয়......
অ্য ওয়ান ম্যান আর্মী................
যুদ্ধ করতে সাহসী হোন....যুদ্ধ জয়ে সাহসী হোন.....
যখন চারিদিকে পরাজয় আর পিছুহঠার গ্লানি,
তখন কাউকে না কাউকে একাই দাঁড়িয়ে যেতে হয়......
অ্য ওয়ান ম্যান আর্মী................
২৩. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:০৭
সামশুল আলম বলেছেন: আমি কি লিখব আসলে বুঝতে পারছিনা। তবে এতটুকু বলতে পারি কান্না ধরে রাখতে পারিনি আপনার আর সব ব্লগবন্ধুদের লেখা পড়ে। সকল মুক্তিযোদ্ধার প্রতি রইলো আমার সশ্রদ্ধ সালাম।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:১৪
লেখক বলেছেন: এ যাবত মানুষের পৃথিবী যা কিছু অবদান রেখেছে...যুগে যুগে....কালে কালে.....দেশে দেশে.....মুক্তিযুদ্ধ তার শ্রেষ্ঠ্তম।আপনার শ্রদ্ধার প্রতি আমি শ্রদ্ধাবনত।
২৪. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫৭
রাগ ইমন বলেছেন: বাবাকে সামহোয়ার ইনে আনতে চেয়েছিলাম। আর আনা হয়নি। তবু আরেকবার চাইবো , মুক্তিযুদ্ধের পরের যুদ্ধটা , দেশকে মুক্ত রাখার যুদ্ধটা তো শেষ হয়ে যায়নি । সেখানে আব্বুকে খুব দরকার ।
আব্বুর নাম ফজলুল হক । কিন্তু লেখেন মুশে হক নামে । লেখক হিসেবে তাকে চিনবেন না বোধ হয়। তেমন নামী দামী নন। বই বেরিয়েছে দুটো । জনগনের মুক্তি - বইটা পড়লে খুশি হবো ।
পূনরায় শকুনের হাতে দেশকে হারাতে না হয়, সেই জন্যই লেখা । কিছু বই ব্লগের আরিফ জেবতিকের বাসায় দিয়ে এসেছিলাম। কিছু ব্লগারকেও বই দিয়েছিলাম ।
কারো কাছ থেকেই শেষ পর্যন্ত এই ব্যাপারে আর কিছু জানতে পারিনি। হয়ত আমরা দীর্ঘ পাঠ এখন আর পছন্দ করি না ।
আমার ব্লগে মেইল এড্রেস আছে । বাবার ডিটেইলস দিতে পারি যদি লেখেন । আপনি কি ঢাকায়?
আব্বুর নাম ফজলুল হক । কিন্তু লেখেন মুশে হক নামে । লেখক হিসেবে তাকে চিনবেন না বোধ হয়। তেমন নামী দামী নন। বই বেরিয়েছে দুটো । জনগনের মুক্তি - বইটা পড়লে খুশি হবো ।
পূনরায় শকুনের হাতে দেশকে হারাতে না হয়, সেই জন্যই লেখা । কিছু বই ব্লগের আরিফ জেবতিকের বাসায় দিয়ে এসেছিলাম। কিছু ব্লগারকেও বই দিয়েছিলাম ।
কারো কাছ থেকেই শেষ পর্যন্ত এই ব্যাপারে আর কিছু জানতে পারিনি। হয়ত আমরা দীর্ঘ পাঠ এখন আর পছন্দ করি না ।
আমার ব্লগে মেইল এড্রেস আছে । বাবার ডিটেইলস দিতে পারি যদি লেখেন । আপনি কি ঢাকায়?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:২৪
লেখক বলেছেন: আমি বলতে চেয়েছিলাম আপনার বাবা কোন কাগজে লেখেন কি না। তাহলে আমি চিনতাম।লেখক হিসেবে দামি-অদামি র মাপকাঠিটা ঠিক,আমার জানা নেই।যেমন: ওয়াহিদুল হক এর বই বেরিয়েছে সাকুল্লে দুখানা। কিন্তু ছায়ানট বা নালন্দার কারিগর,প্রখ্যাত কলামিস্ট ওয়াহিদ ভাইকে কে না চেনে।তিনি আমাকে খুব স্নেহ করতেন।নামের অন্তমিল দেখে কেউ প্রশ্ন করলে বলতেন...হ্যাঁ, আমার ছেলে !
হ্যাঁ আমারা এখন ইন্সট্যান্ট বার্গারে অভ্যস্থ হয়েছি ! সময়কে ভেঙ্গেচুরে মিনিপ্যাকে ভরে ফেলেছি !
আমি ঢাকায়।আমার আইডি তে মেইল করতে পারেন। হাতে হাতে দেওয়ার জন্য অনেক অপশন আছে। সময় হলে বলবেন,ঠিকানা জানিয়ে দেব।
বিভুঁয়ে ভাল থাকা খুব দরকার। ভাল থাকবেন।
হ্যাঁ আমারা এখন ইন্সট্যান্ট বার্গারে অভ্যস্থ হয়েছি ! সময়কে ভেঙ্গেচুরে মিনিপ্যাকে ভরে ফেলেছি !
আমি ঢাকায়।আমার আইডি তে মেইল করতে পারেন। হাতে হাতে দেওয়ার জন্য অনেক অপশন আছে। সময় হলে বলবেন,ঠিকানা জানিয়ে দেব।
বিভুঁয়ে ভাল থাকা খুব দরকার। ভাল থাকবেন।
২৫. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৪২
মিঞা ভাই বলেছেন: আ লিটল ফাইটার স্লিপিং উইথ আর্মস তাহলে আপনি!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১০
লেখক বলেছেন: হ্যাঁ,কিন্তু অত বড় উপমার যোগ্য নই।
২৬. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৪৯
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে চোখ ভিজে গেল। এটা ছাড়া আর কিছুই নেই। আপনার বাবার জন্য শ্রদ্ধা। আপনাকে স্যালুট।
অনেক ভালো থাকুন। ভালো থাকার চেষ্টা করুন।
অনেক ভালো থাকুন। ভালো থাকার চেষ্টা করুন।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৪
লেখক বলেছেন: আমরা এমন অক্ষমতায় ডুব দিয়েছি যে,কল্পনায় শত্রু নিধন আর ব্যথায় চোখের জল ফেলে বেঁচে থাকি। নইলে অন্তর্জ্বালায় কবে হার্টফেল করতাম...............................................................
২৭. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৫৮
একলব্য১৯৭১ বলেছেন: উদয়ের পথে শুনি কার বানী ভয় নাই ওরে ভয় নাই,
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই।
আপনার বাবার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী।
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই।
আপনার বাবার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৫
লেখক বলেছেন: নিগ্রো ভাই আমার পল রবসন..........................
২৮. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৯
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৭
লেখক বলেছেন: সুযোগ্য আর হলাম কই? দিন বদলের দায়িত্ব আধুরা রেখে চলে এসেছি নিরাপদ আয়েশী জীবনে..........................................
২৯. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:০০
তুষ।র বলেছেন: আমি কোন লিখা পড়ে একদম বাকরুদ্ধ হয়েছি মাত্র কয়েকবার। পড়া শেষে বুকের ভিতর কেমন জানি ফাকা ফাকা লাগছে।
আল্লাহ ভগবান কিংবা যেটা আপনি বিশ্বাস করেন সে যেন আপনার বাবার আত্মাকে শান্তিতে রাখেন, এই শুভকামনায়।
আল্লাহ ভগবান কিংবা যেটা আপনি বিশ্বাস করেন সে যেন আপনার বাবার আত্মাকে শান্তিতে রাখেন, এই শুভকামনায়।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৯
লেখক বলেছেন: আপনার শুভ কামনা মাথায় তুলে রাখলাম।
৩০. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:০৩
মাহবুব লীলেন বলেছেন:
এন্টিগল্প মানে যদি গল্পবিরোধী গল্প হয়ে থাকে তবে এটাই আপনার এন্টিগল্পের মাস্টার মডেল
এন্টিগল্প মানে যদি গল্পবিরোধী গল্প হয়ে থাকে তবে এটাই আপনার এন্টিগল্পের মাস্টার মডেল
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২৭
লেখক বলেছেন: লীলেন কে একই কৃতজ্ঞতা বার বার দিতে ইচ্ছে করে না..................
৩১. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৩৮
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আজকে আবার লেখাটা পড়ে গেলাম।
আবারও শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা এমন লড়াকো বাবাকে
আবারও শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা এমন লড়াকো বাবাকে
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৪৩
লেখক বলেছেন: শামীম,ওই রাতে বার বার কারেন্ট চলে যাচ্ছিল। মেসেন্জারে লন্ডনে ভাইকে ধরার চেষ্টা করছিলাম।তাই আপনার সাথে কম্যুনিকেট করা গেল না।
বলছিলেন,একটা লেখা তৈরির কথা। ব্লগে দিতে চাইলে দিন। আপনি লিখলে খুশি হব। আর ভোরের কাগজের পুরোনো লেখাটা কাল খুঁজে বের করব।একটা ছিল ২০০৫ সালে। আর একটা ২০০৭ এর সেপ্টম্বরের শেষে।
বলছিলেন,একটা লেখা তৈরির কথা। ব্লগে দিতে চাইলে দিন। আপনি লিখলে খুশি হব। আর ভোরের কাগজের পুরোনো লেখাটা কাল খুঁজে বের করব।একটা ছিল ২০০৫ সালে। আর একটা ২০০৭ এর সেপ্টম্বরের শেষে।
৩২. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৬
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৫০
লেখক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা,আপনার অনুভূতির প্রতি, আর আপনার শ্রদ্ধা_ভালবাসার প্রতি।
৩৩. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৮
তারার হাসি বলেছেন: আজ আপনি কেমন আছেন ?
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৫১
লেখক বলেছেন: ভাল আছি। আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি ভাল থাকার........................
৩৪. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:২২
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৫৩
লেখক বলেছেন: আপনার জন্যও ভালবাসা আর শ্রদ্ধা রইল।
৩৫. ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৯
বৃত্তবন্দী বলেছেন: অনুভুতি কিংবা শ্রদ্ধা কিছুই প্রকাশ করার মত কোন যোগ্যতাই নেই...
তবু সাহস করে আপনার এবং বাবার জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়ে গেলাম...
তবু সাহস করে আপনার এবং বাবার জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়ে গেলাম...
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:০৯
লেখক বলেছেন: খুবই ক্ষুদ্র মানুষ আমি।আপনাদের ভালবাসায় অবিভূত।
৩৬. ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৭
নুশেরা বলেছেন: মনজুরুল ভাই, অনেকের অনেক পোস্টই পছন্দ-তালিকায় আছে, বুকমার্ক করে রাখি। তবে আপনার এই পোস্টটিকে ব্লগে প্রিয় পোস্টের তালিকায় নিয়ে ফেললাম; অনুমতির তোয়াক্কা না করেই।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৩৭
লেখক বলেছেন: অনুমতির কথা কি বলছেন ? ব্লগের লেখা পাবলিক প্রপার্টি।আর এতো আমার ভাললাগা অনুভূতি।
অ.ট. আপনি বোধহয় খেয়াল করেনে নি, এর পর গোটা দুই কবিতা লেখার চেষ্টা করেছি !?
অ.ট. আপনি বোধহয় খেয়াল করেনে নি, এর পর গোটা দুই কবিতা লেখার চেষ্টা করেছি !?
৩৭. ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৮
ফয়সল নোই বলেছেন: মনজুরুল হক,আপনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা অনুভব করছি।ঘটনাটি জানতে দেয়ার জন্য।
ক্লান্ত ছেলেটি একদিন গোলাবারুদের স্তুপের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়েছিল...
এই দৃশ্যটা কোন দিন ভুলবনা মনে হচ্ছে।
আপনার মুক্তিযোদ্ধা বাবার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা অনুভব করছি।
ভাল থাকবেন।এই আশা করি।
ক্লান্ত ছেলেটি একদিন গোলাবারুদের স্তুপের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়েছিল...
এই দৃশ্যটা কোন দিন ভুলবনা মনে হচ্ছে।
আপনার মুক্তিযোদ্ধা বাবার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা অনুভব করছি।
ভাল থাকবেন।এই আশা করি।
০৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৩৪
লেখক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা থাকল।হ্যাঁ, আমি আমার বাবাকে নিয়ে গর্ব করি।বাবার শেখানো যুদ্ধতো আজও করে চলেছি.......
৩৮. ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ১১:০৫
নাসিমূল আহসান বলেছেন:
আমাগোর সব অশ্রুবিন্দু জমা রাখুম আপনার বাবার কবরে; আমাগো তো আর এখন অশ্রু ছাড়া দেওনের মতো আর কিছুই নাই। আমার সব শালা নষ্ট অইয়া গ্যাছি। আর এইসাধের দ্যাশ..শালার দ্যাশটার হাত পায়ে মুতের থলিতে আমিরের বাচ্চারা । সারাদিন দা চাপাতি লইয়া ঘুইরা বেড়ায়। আমারা যারা আমাগোর দ্যাশটার মতো ; সাধের স্বাধীনতাটার মতোন ব্যার্থ : তাগোর খালি অশ্রু আছে; যেইখানটা এখনও নষ্ট অয় নাই।
আমাগোর সব অশ্রুবিন্দু জমা রাখুম আপনার বাবার কবরে; আমাগো তো আর এখন অশ্রু ছাড়া দেওনের মতো আর কিছুই নাই। আমার সব শালা নষ্ট অইয়া গ্যাছি। আর এইসাধের দ্যাশ..শালার দ্যাশটার হাত পায়ে মুতের থলিতে আমিরের বাচ্চারা । সারাদিন দা চাপাতি লইয়া ঘুইরা বেড়ায়। আমারা যারা আমাগোর দ্যাশটার মতো ; সাধের স্বাধীনতাটার মতোন ব্যার্থ : তাগোর খালি অশ্রু আছে; যেইখানটা এখনও নষ্ট অয় নাই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০০৮ ভোর ৪:৩৮
লেখক বলেছেন: নাসিমূল আহসান।যত আপনার মন্তব্য দেখছি,কথা শুনছি তত আপনাদের গ্রুপের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছি।
আপনার ভেতরকার দ্রোহ,ক্রোধ,বিস্ফোরণগুলোকে শাণিত,সুত্রবদ্ধ করলে বোমা হয়ে উঠতে পারে.................................... ভাল থাকুন।
আপনার ভেতরকার দ্রোহ,ক্রোধ,বিস্ফোরণগুলোকে শাণিত,সুত্রবদ্ধ করলে বোমা হয়ে উঠতে পারে.................................... ভাল থাকুন।
৩৯. ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১২
িক েশা৩০েম বলেছেন: মন খারাপ করিস না ভাই আমার
বুকে আগলে অভিমান, হাসিস
তোর দু:খের দামে পেয়েছি স্বদেশ;
তোরে ভালোবেসে বিজয়ের বেশ
মন খারাপ করিস না ভাই আমার
বুকে আগলে অভিমান, হাসিস।
বুকে আগলে অভিমান, হাসিস
তোর দু:খের দামে পেয়েছি স্বদেশ;
তোরে ভালোবেসে বিজয়ের বেশ
মন খারাপ করিস না ভাই আমার
বুকে আগলে অভিমান, হাসিস।
০৯ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৫
লেখক বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অকুণ্ঠ ভালবাসা আপ্লুত করল....
৪০. ০৭ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১৮
জটিল বলেছেন: আমার কিছু বলার নেই তেমন তবে প্রার্থনা রইল ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৬
লেখক বলেছেন: ওটাই পাথেয় হয়ে থাক
৪১. ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৩৭
অরণ্য আনাম বলেছেন: আপনার একটি পোষ্টে মন্তব্য করতে গিয়ে লেখাটি চোখে পড়লো। ক্লিক করলাম, লেখাটি পুরোটা চোখের সামনে আসলো। তার পর পড়লাম।
আর ভাবলাম, আমার বাবা কী পাবে মৃত্যু উত্তর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে শেষ সম্মান টুকু??
আপনার বুকের মাঝে যে একটি কঠিন কষ্ট লুকিয়ে আছে, তা আপনার সেদিন একটি কথায় বুঝতে পেরেছিলাম।
আপনার বাবাকে আমি দেখিনি। তিনি কেমন ছিলেন তা জানি না। তবে, তাঁর মধ্যে আমি একটি ছবি দেখি, তিনি বাংলার বীর সন্তান। আপনিও তাই।
বিনম্র শ্রদ্ধা তাঁর জন্য।
আর ভাবলাম, আমার বাবা কী পাবে মৃত্যু উত্তর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে শেষ সম্মান টুকু??
আপনার বুকের মাঝে যে একটি কঠিন কষ্ট লুকিয়ে আছে, তা আপনার সেদিন একটি কথায় বুঝতে পেরেছিলাম।
আপনার বাবাকে আমি দেখিনি। তিনি কেমন ছিলেন তা জানি না। তবে, তাঁর মধ্যে আমি একটি ছবি দেখি, তিনি বাংলার বীর সন্তান। আপনিও তাই।
বিনম্র শ্রদ্ধা তাঁর জন্য।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৯
লেখক বলেছেন:
পুরোনো স্তুপ ঘেটে আবার এটা বের করলে অরণ্য! শুকিয়ে যাওয়া চোখ আবার ভিজিয়ে দিলে!! কত কষ্টে যে ভুলে থাকি.......
পুরোনো স্তুপ ঘেটে আবার এটা বের করলে অরণ্য! শুকিয়ে যাওয়া চোখ আবার ভিজিয়ে দিলে!! কত কষ্টে যে ভুলে থাকি.......
৪২. ১৪ ই মার্চ, ২০০৯ সকাল ১০:৩৭
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: আমি আপনার যুদ্ধের অভিজ্ঞতা জানতে চাই, চাই আপনার বাবার কথাও জানতে আরো বিশদে
১৪ ই মার্চ, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭
লেখক বলেছেন: ২৬ মার্চের আগেই কোন একদিন লেখার চেষ্টা করব ভাই.... ভাল থাকুন।
৪৩. ১৩ ই মে, ২০০৯ রাত ৩:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্যালুট আপনার বাবাকে।
৪৪. ২৪ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৩
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: শ্রদ্ধা রইল আপনার মুক্তিযোদ্ধা বাবার জন্। আপনাকেও স্যালুট এইরকম পিতার ছেলে হওয়ার জন্য।
২৫ শে জুন, ২০০৯ রাত ২:২৮
লেখক বলেছেন:
বাবা আমার মরে গিয়ে বেঁচে গেছেন।
তার ছেলে অন্ধের দেশে আয়না ফেরি করে বেড়াচ্ছে!!
বাবা আমার মরে গিয়ে বেঁচে গেছেন।
তার ছেলে অন্ধের দেশে আয়না ফেরি করে বেড়াচ্ছে!!