১২ ফেব, ২০১১

এন্টি গল্প > পেটকাটি চাঁদিয়াল (উত্তরাধিকার পর্ব) > ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৫৪


প্রথম পর্ব
.......অ। তুমিই তাহলে বডিটেকার ? ডেডবডি নিতে এসেছ? তোমার পরিচয়?
-পোরিচোয় দিয়ে কি হোবে? লাছ দিলে দিবেন, না দিলে হেঁটে যাব
-চোপ ! একদম রোয়াব দেখাবি না। শালা পকেটমারের সাগরেদ গাঁটকাটা!

দারোগার চোখের রং বদলাতে দেখে ঘাবড়ে যায় ঘনা। মনে মনে রাগও হয়...স্লা দেবে একটা লাছ তার নখরা কত? যেন ঢেউটিনের পামিট দিচ্ছে? দারোগা আবার চোখ তুলতেই ঘনা বোঝে,এবার বাপ-মা তুলবে.....

-আজ্ঞে ঘনা।
-ঘনা মানে ? ঘনা কিরে বানচো........
-ঘনশ্যাম। ঘনশ্যাম ঝুনঝুনওয়ালা.......
-যা: বাবা! একিরে! সাতসকালে কোন ঝুনঝুনের পাল্লায় পড়লামরে বাবা!
-ছেনো কে দিবেন? ঘনার এই রসিকতা এদম ভাললাগছিল না।
-তা ছেনো তাহলে ওর নাম? সেওকি তোর মত ঝুনঝুনওয়ালা? এ্যাই মকবুল বডির চেনটা খোল.......ঘনার চোয়ালের দুপাশের হাঁড় একবার শক্ত হয়ে আবার স্বাভাবিক।
-দরোগা সাব,আমি হিদুঁ.ছেনো মোছলমান তাতে কি আমি জানি না। ওর মা জানেও না যে ছেনো ফিনিস। আমি বাদে আর কেউ নেই যে। ঘনার গলাটা ধরে আসে।
সে কারণেই হোক, কিংবা ঝুটঝামেলা এড়াতেই হোক দারোগা খস খস করে ঘনার নামধাম লিখে ছেনোর বডি হিল্লে করে দেয়। ভ্যানে চেপে ছেনো বাড়ি ফেরে.....

বাড়ি? জীবনের হোগায় লাত্থি মেরে যখন ছেনোদের মত আউটসাইডাররা মরে যায় তখন বাড়ির সাকিন হয় মাটিচাপা নয়তো ভাসান। ছেনোর শবযাত্রায় কোন ধ্বনি হয়না। ঘনা নিজেই ভ্যান চালিয়ে ওয়াইজঘাটে নিয়ে বডিটা ভাসিয়ে দেয়। আড়ম্বরহীন শুরু যে জীবনের তার শেষটাও অনাড়ম্বর হবে এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। সবার অলক্ষে ঘুনপোকার মুত্যুর মত ছেনোর মরে যাওয়া,ভেসে যাওয়াতে এই শহরের সামান্যতম ছন্দপতন ঘটে না। ঝাড়ুদার,হল্লাগাড়ি,পানওয়ালা.দুধঅলা,হকার,রিক্সা,বাস,ট্যাক্সি,
ট্রেন,স্টীমার,কেরানি-কর্তা,উকিল-পুলিশ,মাগি-মর্দা,কচি-ধেড়ে,খুনি-বাটপার,ভদ্র-অভদ্র,চামার-চন্ডালদের এই শহর তার আপন মহিমায় বয়স বাড়াতে থাকে । আরো একবার নতুন সূর্য উঠে পুরোনো হয়ে অস্ত যায়। শুধু ছেনোর মা ছাপড়ার কোনায় কাকটাকে দেখে ঢোক গেলে!ছেনো ! আর একজন ঢোক গেলে-ঘনা। ঘনার পুষ্যি একজন বাড়ল।

ঘনা দয়াগঞ্জের ছেলে। বছর চারেক আগে ছেনো ঘনাদের ঠেকে চোলাই খেতে যেত। ঘনার মা-ই চোলাই বানাতো। ওর বাপের মেথরের চাকরিটা চলে যাবার পর ওর মা চোলাই বানাতে শুরু করে। পালের শুয়োরগুলোও শেষ হয়ে গিয়েছিল। ঘনার শৈশব কেটেছে শুয়োরের সাথে। খাবারের অভাবে যেমন শুয়োর শেষ হয়েছে তেমনি খাবারের অভাবে হাজার হাজার বাঙালি মেথরের পেশা নেমেছে। কালেক্রমে ঘনা ছেনোর সাগরেদ হয়ে যায়। ছেনোই তাকে নাইট স্কুলে ভর্তি কারে দিয়েছিল। তাতেই দু’পাতা বিদ্যে। ছেনোকে যেদিন ফিনিস করা হলো সেদিন ঘনা ফার্মগেট অপারেট করছিল। ওদের দু’জনের বড় মিল-দু’জনেই পকেটমার। অমিল-ছেনো কখোনো ঠেক দিত না,মেয়েদের গায়ে হাত দিত না। ঘনা দিত। ঘনা দেয়। ঘনা হিংস্র। ঘনা দয়ামায়াহীন। ঘনা শুয়োরের সাথে বেড়ে উঠেছে।

দু’দিন পর। সেই মামার চা দোকানে বসে ঘনা ম্যাচের কাঠি দিয়ে দাঁত খোঁচাচ্ছে,আর কান খাড়া করে শুনছে রিওয়াইন্ড করা 'ছেনোপ্যাদানি ক্যাসেট'।মামা কাপের মধ্যে চামচ ঘুরাচ্ছে আর বয়ান দিয়ে যাচ্ছে। আরো দুইতিন জন ফড়াৎ ফড়াৎ করে চুমুক দিচ্ছে আর খ্যাক খ্যাক করে হাসছে। চোয়ালের হাড় শক্ত হওয়ায় ঘনা উঠে গেল। যাবে কোথায়? অপারেশনে মন নেই । অলস ভাবে চাকতির দোকানে গিয়ে দাঁড়াল। চার -পাঁচজন লোক দোকান ঘিরে এটা ওটা হাতে নিচ্ছে,আবার নামিয়ে রাখছে। ওইটার নাম বিল্টু। সিডি বেচে। পাংশুটেমারা চেহারা। কেউ কেউ বলে ও নিজেই হাত দিয়ে নাকি কি সব করে করে নাকি এই চেহারা হয়েছে। ঘনাকে দেখেই ......ঘনা ফোট, এখোনো বউনি হয়নাই। ঘনা ফোটে না। একটা সিডি হাতে নেয়-‘যৌবন জ্বালা’।একটু বাদেই সুন্দর করে ছাঁটা দাড়িঅলা এক সায়েব এসে জোরে জোরে বলে-কিরে আইজ আছে বাংলা টম এন্ড জেরি?
হ’ আনছি,বিন ও আছে ,থ্রীস্টুজ ও আছে.....
ছাঁটা দাড়ি বেছে বেছে তিন পিস সিডি নিয়ে ৬০ টাকা ফেলে চলে যায়। ঘনা তিনটা নামই মুখস্ত করে 'করা মাল' ’আরো জোরে সুন্দর লাগতাছে’ পিওর বাংলা হট’।
ঘনা নাম মুখস্ত করেছিল। ঘনা পিছু নিয়েছিল। ঘনা সফল হয়েছিল। ঘনা ছেনোর মা কে টাকা দিয়ে এসেছিল। ঘনা ঘুমিয়ে পড়েছিল।

ঘুমোনোর আগে ঘনা ভাবছিল। ছাঁটা দাড়ি প্রথম কোনটা দেখবে? হাসি পেল ওর। ঘনা অপারেশন শেষে অনেক বারই হেসেছে।এক একটা মানিব্যাগ আর ভ্যানিটি ব্যাগ খুলে অবাক হয়ে দেখেছে,কত কি জিনিসপত্তর,কত কিসিমের!এর মধ্যে কয়েকটা কমন আইটেমও আছে। ঘনার লিস্টিটা এরকম মানিব্যাগ: তিন-চার শ টাকা,ছোট্ট একগাদা স্লিপে ফোন নম্বর,একটা বেণী বাঁধা মেয়ের ফটো,একটা মোবাইলের সিম,ট্যাবলেটের নাম লেখা কাগজ,দুইতিনটা বুম্বাই নায়িকার ফটো..এর মালিক পোলাপান। এর সাথে প্রেসক্রিপশন,আরো একটা সিম,খুচরো পয়সার খোপে একটা কনডম আর টাকার পরিমান আরো বেশি হলে ৩০/৩৫ এর লোক। ভ্যানিটি ব্যাগ:-৫শ থেকে ২ টাকার নোট মিলিয়ে হাজার খানেক,ছোট্ট মেকাপবক্স,নেইলকার্টার,তিন ধরণের লিপিস্টিক,চাবির গোছা, ৪/৫টা চকলেট,দুইটা রুমাল,একদলা টিস্যুপেপার,এক প্যাকেট পানপরাগ,একটা চিরুনী,ছোট্ট দুইটা সেন্টের শিশি,একটা বাটামুখ লোকের ফটো একটা বা দুইটা বাচ্চার ফটো......এর মালকিন চাকরি করা মহিলা। আর এসবের সাথে সাহরুখ খান সালমান খান থাকলে বিয়ে হয়নি এই জাতের মাল। একবার একটা ব্যাগে ইয়া পেশিটেশি ফোলানো এক মালের ছবি দেখে চেনেনি ,পরে বিল্টু বলেছে..রম্বো। ছাঁটাদাড়ি,মানিব্যাগ, ছেনোর মা,পিওর বাংলা হট......ঘনা ঘুমিয়ে পড়ে।

পর দিনের সকাল কোনো নতুন ঢঙে শুরু হয় না। রোজকার ছবি।সালসা কারখানায় গাড়ি ঢোকে,গাড়ি বেরোয়। দয়াগঞ্জ পুলে রিক্সাগুলো ঠেলে তোলে কচি ছেলে গুলো। সায়দাবাদের গমগম আওয়াজ আসে। হরদেওজি ‘র সবশেষ পুরুষের ভবতরি জি নতুন হকার্স মার্কেটটা দেখে আবার চলে যায়।গুলিস্তানমুখো বাসগুলো হুড়মুড় করে ছুটতে থাকে।
ঘনা সারাদিন শুয়ে বসে কাটিয়ে সন্ধার দিকে বাসে চেপে বাংলা মটর নামে। সন্ধা গড়িয়ে রাত। নয়টা সাড়ে নয়টা হবে। একটা অটো ইঞ্জিনকেল্টে দাঁড়িয়ে যায়। মুহূর্তেই এক লাফে ঘনা অটোর ভিতর ঢুকে চাকু বের করে। গোলগাল মাঝবয়সী এক লোক। চাপা হিস হিসে ঘনার কন্ঠ...মালফাল যা আছে বার কোরেন, বেছি ইসমাটগিরি দেখাবেন তো কেলিয়ে দেব......এ অন্যায়! ঘোরতর অন্যায়! তুমি জান আমি কে?.....চোপ স্লা, ফিন মু খুলবি তো ভরিয়ে দেব, বার কোর!......দেখো ভাই আমি শিক্ষক, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই......তোমরা কেন এসব কর......এই হচ্ছে অবক্ষয়.....ঘনা জানে এই মাল এখন লেকচার ঝাড়া শুরু করবে, ওর লেকচার শুনতে থাকলে খোঁচর এসে যাবে এবং গুবলেট।....এ হচ্ছে নৈতিক অব.........এ্যাই মাষ্টর !এক থাবড়া মেরে ....বলে চাকুটা র মাথা হালকা চাপ দেয় । কাজ হয় এতে। চ্যানেলপাড়ায় লেকচার দিয়ে ফেরা শিক্ষক সাহেব মানিব্যাগ,ঘড়ি,মোবাইল তুলে দেন সুবোধ বালকের মত। ঘনা আউট। অটো স্টার্ট। অটো হাওয়া। ঘনার এবার মুত চাপে। জ্ঞানট্যানের কথা শুনলেই ঘনার মুত চাপে।

সারা দিনে মাত্র একটা কাজ, তাও শালা কাঙালিমার্কা পার্টি। গুনেটুনে ঘনা দেখে তিন শ’বিয়াল্লিশ টাকা !আপনাতেই গালিটা বেরিয়ে আসে-ল্যাওড়া!

ঘনা হাটতে থাকে । এ লাইনে বাস নেই এখন। একটা ক্লিনিকের পাশ দিয়ে হাটছে। হঠাৎ দেখে রিকসা থেকে নেমে এক মহিলা ভাড়া দিচ্ছে। পেশাদারি ক্ষীপ্রতায় ঘনা ছোঁ মেরে ব্যাগটা ছিনিয়ে দৌড়। ঘটনার আকষ্মিকতায় ওই মহিলা চিত্কারও করতে পারে না। নিয়ম মাফিক যা হয়.....খালাম্মা কি হইছে ? কয় টাকা আছিল ? ফলো করতাছিল কিনা ? চিনতে পারছেন কিনা ? ক্রমে জটলা বাড়তে থাকে। মহিলা কারো কথার উত্তর না দিয়ে দৌড়ের ভঙ্গিতে ক্লিনিকে ঢোকে............

গলির শেষ মাথায় এসে ঘনা দম নেয়। ব্যাগটা খুলে দেখারও সুযোগ নেই! যেদিকে তাকাও খালি মানুষ! তবুও রিক্স নিয়ে ব্যাগটা খোলে ও । নিজেই হেসে ওঠে। গাবতলির হাট! খালি গোবর ! মাত্র ৮০ টাকা!ধ্যাত্ বাল, বলে ব্যাগটা ছুঁড়ে ফেলবে তখনই দেখতে পায়। দুটো কাঁচের শিশি ! ইঞ্জেকশন ! ঘনা স্থির হয়ে যায় !

মহিলার ক্লিনিকে যাওয়া...রাতদশটাএগারটা...ইঞ্জেকশন. .তার মানে....রুগি....। কে ? কে হতে পারে ? হঠাৎ ছেনোর মুখটা ভেসে ওঠে....ছেনো মরে গেছে ....যা বোঝার বুঝে নিয়েছে ঘনা। যা ভাবার ভেবে নিয়েছে ঘনা। যা করার তা করতে হবে ঘনাকে.. এখনি......ঘুরে দাঁড়িয়ে ছুটতে থাকে ঘনা...ক্লিনিকে ঢুকে এতলা ওতলা খুঁজতে থাকে....ওই মহিলাকে না পেলে তো হবে না। কাকে কি বলবে ? কাকে খুজছে ও ?এজন নার্সকে ধরে ঝাকি দিয়ে কি কি যেন বলে ও, নার্স ও হাত নেড়ে নেড়ে কি সব বলে.....ঘনা সিঁড়ি ভেঙ্গে তিন তলায় উঠতে থাকে....একটা খোলা দরজার সামনে দাঁড়ায় ,ভাবে। নিজেকে গালি দেয়, ভাবার সময় নেই...আপনি একজন কন্সাস মানুষ এই ভুলটা করলেন ? এখন কী হবে? আমাদের কাছে ওই এ্যাম্পুলটা নেই! হ্যাঁ বাবা...আমি একুশ-বাইশটা দোকান ঘুরে এক দোকানে পেয়েছিলাম...মাত্র দু’টো ছিল......কি ভাবে কি হলো....ঘনা দেখল বেডে ছোট্ট মেয়েটি নেতিয়ে আছে...একটু নড়ে উঠল....ডাক্তর চিত্কার করে উঠল...সিস্টার অক্সিজেন...আর্টিফিসিয়াল ব্রিদিং...কুইক....মেয়েটার বুকটা দ্রুত উঠছে-নামছে...মুহূর্তে এত কিছু ঘটে যাচ্ছে...ঘনা দৌড়ে গিয়ে ডাক্তারের হাতে এ্যাম্পুল দুটো তুলে দিল..ডাক্তার প্রশ্ন করতে যাবে...চিত্কার করে উঠল ঘনা ...কুইক..কথা পরে..। পুশ। অপেক্ষা । ঘড়ির টিক টিক..দশ..পনের....বিশ...পঁচিশ.....বুক ওঠা-নামা বন্ধ হলো । আরো পনের বিশ মিনিট পরে মেয়েটা চোখ মেলে
তাকাল..মহিলাকন্ঠ ডাকল তুলি...! মা আমার..!

ঘনার চোখ জ্বালা করে উঠল...ধীর পায়ে বারান্দায় এসে দাঁড়াল । জীবনে এই প্রথম কাঁদল ঘনা। একটা রাতকানা পাখি ল্যাম্পপোষ্টের নিচে পোকা ধরতে চাইল-পারল না।




লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): আউটসাইডার।আউটসাইডার। ;
প্রকাশ করা হয়েছে: এন্টি গল্প  বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:১৬


  • ১৫ টি মন্তব্য
  • ৩২৫ বার পঠিত,
Send to your friend Print
পোস্টটি ৭ জনের ভাল লেগেছে
১. ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১২
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: শেষটা বেশি চমৎকার। এক কথায় অসাধারন। অনেক ভালো লাগল।
গল্পটাকে অনেক গোছানো মনে হয়েছে।
সুন্দর লিখেছেন। ভালো লাগল।

তারপর কেমন আছেন???
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৯
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল আছি। আবার ভাল নেই। মনের খুব গভীরে অসুখ করত আগে। এখন ওপরেও করে ! লিখতে যাচ্ছি, হচ্ছে না। ভাল থাকুন।
২. ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৬:১৩
নুশেরা বলেছেন: কী বর্ণনাভঙ্গি, কী গল্প! নি:শব্দ শবযাত্রা, ঘুনপোকার মৃত্যু হয়ে শেষে এসে এই... । মনজুরুল ভাই, আপনার লেখনীকে যুগপত্ শ্রদ্ধা ও ঈর্ষা করি।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৬
লেখক বলেছেন: এর পর কিছু বলা মানে চায়ের পেয়ালায় বেশি চিনি পড়ে যাওয়া............
৩. ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৪১
কানা বাবা বলেছেন:
বরাবরের মতোই... সুস্বাদু...
তয় ঘনার মুকের "কুইক..কথা পরে..। পুশ" ডাইলগ্টা ইট্টু কানে লাগ্লো...

আপ্নের অ্যান্টিগল্পগুলান সিম্পলি 'মারাৎমক'...
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪২
লেখক বলেছেন: "তাড়াতাড়ি করুন.......ইন্জেকশন দিন........" গতি কমে যায় না ? আমিও ভেবেছিলাম।ঐ সময় ফ্লো চলছে। তাছাড়া ঘনা নাইট স্কুলে পড়েছে, এবং ঘনা অবাঙালি,প্রমিত বাংলার চে' ওর মুখে ইংরেজিই চলে যায়।'কানা বাবা' যে এত কিছুতে চোখ বুলায় তাতে তব্দা খাইছি !
ধন্যবাদ।
৪. ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৩৩
যীশূ বলেছেন: দারুন চলছিলো। শেষটা খানিকটা বেশী সিনেমাটিক হয়ে গেছে।

তবু বলি, ভালো লেগেছে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৫
লেখক বলেছেন: হ্যাঁ আমারও তা মনে হয়েছে। আর একটু আগেই থামা উচিৎ ছিল।ধন্যবাদ।
৫. ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫৪
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৫৭
লেখক বলেছেন: ভাল আছেন তো ?
৮. ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১০
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৬
লেখক বলেছেন:
হাহাহা!! মনি সিংহ মহাশয় আমার মোটেই প্রিয়ভাজন কেউ নন!! অবাক হবেন না।

কোন মন্তব্য নেই: