১৬ মার্চ, ২০১১

মহারাজের বিদায়ে আরও একপোঁচ রং হারাল ক্রিকেট !



১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৩৯

কোলকাতায় লেখক মহলে একটা বেশ চালু প্রবাদ এরকমঃ "আজও মানুষ হলো না বাঙালি ! এরা সেই প্রজন্মের মানুষ,যারা সৌরভকে ডিফেন্ড করে না,মিছিলে যায় না,রবীন্দ্রনাথ পড়ে না’।" অর্থাৎ বাঙালি এখন যা-ই করুক তার ভেতর কোন না কোন ভাবে সৌরভ এসে যায়।যে লোকটিকে নিয়ে এই প্রবাদ সেই সৌরভ চন্ডিদাস গাঙ্গুলি ক্রিকেটকে আরো খানিকটা আকর্ষণহীন করে ব্যাট গ্লাভস প্যাড খুলে ফেললেন।প্রতিশ্রুতি মত নাগপুর টেস্টের পরই চিরচেনা মাঠকে বিদায় জানালেন।ড্রপসিন পড়েগেল এক যুগের ক্যারিয়ারে।বাইশ গজের ওই সাদা মত জায়গাটা ছেড়ে আসার সময় রেখে এলেন বিশাল মাপের কীর্তিগাথা আর সহস্র দিনের অম্লমধুর স্মৃতি।

ভারতের ক্রিকেট ইতিহাস যত দিন পঠিত হবে,ততদিন সৌরভের নাম উচ্চারিত হতে হবে।এই ভেতো বাঙালি বাবুই ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসের সব চেয়ে সফলতম অধিনায়ক।পাকিস্তানের মাটি থেকে প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়ী অধিনায়ক।উপমহাদেশের বাইরে থেকে ভারতের হয়ে প্রথম টেস্ট সিরিজ জিতে আনা অধিনায়ক।এরকম আরো অনেক রেকর্ডের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এই বাঙালির নাম।ক্রিকেট এরিনায় যখনই সৌরভের নামটা উচ্চারিত হয় তখনই সৌরভ শুধু ভারতের বা পশ্চিম বঙ্গের সৌরভ থাকেন না, হয়ে ওঠেন ২৫ কোটি বাঙালির প্রতিনিধি। আমাদের এই বাংলাদেশও তাকে নিয়ে গর্ব করতে পারে। ৯৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অংশ নেয়ার আগে সৌরভই প্রথম বাঙালি যিনি বিশ্বকাপে অধিনায়কত্ব করেছেন। রেকর্ড টেকর্ড নিয়ে বলতে শুরু করলে শেষ হবে না। ক্রিকেট মানেই শত সহস্র রেকর্ড ভরা প্যানডোরার বাক্স।

এমনিতেই এখন আর ক্রিকেট তেমন করে টানে না। শৈশবে রেডিওতে শোনা সেই সময়কার গর্ডন গ্রিনিজ,হেইন্স,ভিভ রিচার্ডস,তারও আগে আলভিন কালিচরণ,জেফ্রি ডুজন,গ্যারি সোবার্স, গাভাস্কার,বিশ্বনাথ মুনসুর আলী খান পতৌদি, একনাথ সোলকার,ডেভিড গাওয়ারদের খেলা আর বর্তমানের মিকিমাউস ওয়ানডে বা কর্পোরেট টি টুয়েন্টিকে আমি আসল ক্রিকেট বলতে রাজি নই। টেস্ট ক্রিকেট ক্রমশঃ দুর্লভ হয়ে নিত্য নতুন ফর্মেটের যে ক্রিকেট শুরু হয়েছে সেখানে রং আছে জৌলুশ আছে চমক আছে কিন্তু ক্রিকেট নেই। যে দিন কপিল দেবের রেকর্ড ভেঙ্গে কোর্টনি ওয়ালশ অবসরে চলে গেলেন সেদিনই ক্রিকেটের রংধনু থেকে একটি রং খসে পড়ল।এর পর একে একে কার্টলি এ্যামব্রোস,কার্ল হুপার,জিমি এ্যাডামসরা খসে গেলেন।ক্রিকেট একটু একটু করে রং হারাতে থাকল। ওয়াকার-ওয়াসিম চলে যাওয়ার পর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটি রং অবশিষ্ট!গত বিশ্বকাপে উইন্ডিজ কর্মকর্তাদের খামখেয়ালিপনায় যখন ব্রায়ান চার্লস লারা হঠাৎ অবসরের ঘোষণা দিয়ে বসলেন তখন ক্রিকেট যেন বাই কালারের ফটোগ্রাফ হয়ে উঠল!

শেষ দিকে এসে ক্রিকেট বিশ্বের মাত্র তিনটি ছবিতে মন আটকে থাকত...সৌরভ শচীন আর লারার ব্যাটিং,এবং ওয়াসিম ডোনাল্ড আর ম্যাকগ্রার বোলিং। লারা চলে যাওয়ার পর অনেক দিন ক্রিকেট দেখাই প্রায় ছেড়ে দিয়েছিলাম।মনে পড়ে যেদিন রাতে লারার অবসরের কথা শুনলাম সেদিন অমিতকে (বর্তমানে সমকালের চিফ নিউজ এডিটর)ফোন করেছিলাম! রাত তখন আড়াইটা-তিনটা হবে! পনের-বিশ মিনিট কথা বলার পর দেখা গেল দুজনই কাঁদছি! সেদিনই প্রথম আবিষ্কার করলাম,এই কালো মানুষটিকে কতটা ভালবাসতাম! আজ সৌরভের বিদায়ের পর মনে হচ্ছে ক্রিকেট তার শেষ রং টুকুও হারাল! ক্রিকেট যেন রংহীন ফ্যাকাসে এক এপিসোর্ড হয়ে গেল!

যখন ক্রিকেট লিখতাম তখন সম্ভবত এই সৌরভকে নিয়ে আমার ৪০/৪৫টা আলাদা পোস্ট ছিল। ওকে নিয়ে গ্রেগ চ্যাপেলের শয়তানীর বিরুদ্ধে এই দেশে বসেও প্রবল প্রতিবাদে লিখতে থাকতাম।মনে পড়ে বাংলাদেশের উদ্বোধনী টেস্ট ম্যাচে গলায় কার্ড ঝুলিয়ে ষ্টেডিয়ামে হাজির হয়েছিলাম।সাধারণত আমি মাঠে খেলা দেখার পক্ষপাতি নই। ওই দিন শুধু সৌরভকে দেখতে এবং কথা বলতে গিয়েছিলাম।আর একবার কথা বলেছিলাম কোলকাতার প্রখ্যাত ক্রিকেট লিখিয়ে গৌতম ঘোষের ফোনে। সৌরভ গৌতমকে দেয়া স্বাক্ষাৎকারে গৌতম প্রশ্ন করেছিল-‘মানুষ সৌরভ কি কোলকাতার সামাজিক খোঁজ-খবর রাখে’? উত্তরে ও বলেছিল-‘না, আমি ক্রিকেটার না হলেও রাখতাম না’! কথাটা শুনতে খুব খারাপ লেগেছিল। পরে গৌতমের ফোনে হেসে দিয়ে বলেছিল-‘আপনারা ভিন দেশে বসেও এটা খেয়াল করেছেন? সরি দাদা, আসলেই ওভাবে বলাটা ঠিক হয়নি'’।তার পর আর কোন দিন কথা হয়নি।শুধু একবার ওই গৌতমের মাধ্যমেই ওকে বলতে বলেছিলাম-ও কিছুতেই শর্টপিচ কে হুক করতে পারছে না,টপএজ হয়ে শর্টলেগে ক্যাচ উঠে যাচ্ছে, ওকে চেস্টগার্ড ফেলে দিতে বলো,ব্যাকফুটে এসে সম্পূর্ণ শরীর যদি ঘোরাতে না পারে তাহলে যেন হুক করতে না যায়।

টিমমেটরা বলত- অফ সাইডে ঈশ্বরের পর সবচেয়ে ভাল শর্ট নেয় দাদা।বিশেষত বিশ্বে যারাই বা-হাতি তাদেরই ব্যাটিং শৈলী ছবির মত। চোখ চেয়ে দেখার মত। জেফ বয়কট একারণেই ওকে নাম দিয়েছিল-‘প্রিন্স অব ক্যালকুট্টা’! এই প্রজন্মে মাত্র তিনজন ব্যাটসম্যানই অমন রূপশৈলীময় ব্যাট করত।ডেভিড গাওয়ার,ব্রায়ান লারা আর সৌরভ। হায় ! সেই ক্রিকেটের শেষ বরপুত্রও চলে গেলেন!

সৌরভের বর্নাঢ্য ক্যারিয়ারের সবটুকু তুলে দেয়া যাবে না এই পরিসরে। শুধু এটুকুই বলা যায়ঃ টেস্টে ১১৩ ম্যাচে ৭২১২ রান,সর্বোচ্চ ২৩৯, সেঞ্চুরী ১৬,অর্ধশতক ৩৫ । আর বোলার হিসেবে ৯৯ ইনিংসে ১৬৮১ রানে ৩২ উইকেট।ওয়ানডে তে ৩১১ ম্যাচে ১১৩৬৩ রান। সর্বোচ্চ ১৮৩(এই স্কোরটা সহজেই ডবলসেঞ্চুরী হতে পারত,হয়নি অজয় জাদেজার হারামিপনার জন্য) সেঞ্চুরী ২২ আর অর্ধশতক ৭২। গড় ৪১.০২, টেস্ট গড়-৪২.১৭। ওয়ানডে বোলার হিসেবে ৩১১ ম্যাচে গুণে গুণে ১০০ উইকেট।বেষ্ট বোলিং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টরেন্টোতে ১৬ রানে ৫ উইকেট।

সৌরভ কোন জাতের নেতা? ২০০৪ সাল।অস্ট্রেলিয়া সফরে সৌরভের নেতৃত্বাধীন ভারত। সারা দুনিয়া তখন হিসাব কষছে স্টিভদের আক্রোশের আগুনে পুড়বেন সৌরভ। ২০০১ সালের লজ্জা নিবারণের জন্য ঘরের মাঠে ভারতের ওপর গুলি খাওয়া বাঘের মতো ঝাঁপিয়ে পড়বে বিশ্বজয়ীরা। কিন্তু বোদ্ধাদের সব হিসাব পাল্টে দিলেন সৌরভ। চার টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্টে ব্রিসবেনে ব্যাট করতে নেমেই ১৪৪ রানের ইনিংস খেললেন সৌরভ। বলা বাহুল্য, প্রথম ইনিংসে ভারতের একমাত্র সেঞ্চুরি এটা। এক সেঞ্চুরির কাছেই শেষ হয়ে গেল বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের সব জারিজুরি কারিকুরি। ব্রিসবেনে হারল অস্ট্রেলিয়া। সৌরভ-টনিকে উদ্দীপ্ত ভারতের বিপক্ষে পুরো সিরিজেই আর মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। এটা ছিল আবার স্টিভ ওয়াহর বিদায়ী সিরিজ। জীবনের শেষ সিরিজে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে স্টিভ ওয়াহকে। সিডনিতে জীবনের শেষ ইনিংসে ম্যাচে হারের লজ্জা এড়ানোর জন্য দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করতে হয়েছে স্টিভ ওয়াহকে।অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা কিংবা পাকিস্তানের মাটিতে ভারতীয় পেসাররা আজ যে সমানতালে লড়াই করার সাহস দেখাচ্ছে সবকিছুর মতো সেটার শুরুও করতে হয়েছিল সৌরভকেই।

গতকাল নাগপুরে সৌরভের বিদায় নিয়ে আবেগাপ্লুত ভাষায় ভারতের ব্যাটিং বিস্ময় শচীন টেন্ডুলকার বললেন, ‘আমরা সবাই দাদাকে ভীষণ মিস করব।’ সারা দুনিয়া মিস করবে ত্রিকেটার সৌরভকে। আর আমরা মানে বাঙালিরা অনুভব করব বিশ্বজয়ী বাঙালির অভাব। ঢাকায় ত্রিকেট খেলতে এসে আর কোনো ত্রিকেটার বলবে না 'দাদা, এখনো ইলিশ খাওয়া হলো না।' এই সৌরভ যে একান্তই আমাদের। তাই সৌরভের বিদায়ে আর চোখের জল গলায় বাষ্পনয়।

বিদায় বেলা বন্ধু নাজমুল হক তপন এর লাইনটা দিয়েই শেষ করছি..... নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুকে লেখা চিঠিতে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন, 'বীরকে ভগবান ভালোবাসে আর ভগবানকে মানুষ পুজো দেয়। তুমি বীর আর আমি মানুষ।' সেই কথাকে শ্রেয় জ্ঞান করে কোটি কোটি বাঙালির পক্ষ থেকে বলছি 'বিশ্ববিজয়ী বাঙালি তোমাকে স্যালুট।'

লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): বিদায় সৌরভ ;
প্রকাশ করা হয়েছে: এলেবেলেস্মৃতিকথা  বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৫১



  • ৪০ টি মন্তব্য
  • ৩৬৫ বার পঠিত,
পোস্টটি ১৪ জনের ভাল লেগেছে
১. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪২
বিডি আইডল বলেছেন: এই মহারাজাকেই না একবার ঢাকায় ধারাভাষ্যকার/দর্শকরা পা ধরাধরি করেও বাংলা বলাতে পারেনি?

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪৩
লেখক বলেছেন: এটা কোন ব্যাপার না। বুঝতে হবে ভিক্টরিষ্ট্যান্ডে সৌরভ ভারতের রিপ্রেজেন্ট করছেন,প.বাঙলার নন।যদ্দুর জানি শেখ হাসিনার সাথে সৌরভ বাঙলাতেই কথা বলেছিল।আমিও বাঙলাতেই বলেছিলাম।


২. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪২
এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: দাদা কে মিস করব খুব বেশি।দাদা র মাঝে একটা স্পিরিট ছিল,যা খুব টানত আমাকে।
দাদা মাঠে না নামলেও আমরা তোমাকে ভুলে যাবনা...

+

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪৬
লেখক বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত মত এখন পর্যন্ত সর্বশ্রেষ্ঠ অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহ। তার সাথে পারসোনালিটি ক্লাশে সৌরভ সমানে সমান লড়েছিল।টু গ্রেট ওয়ারিয়র।


৩. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪৫
এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: @ বিডি পা ধরা ধরি...এসব না বলে অন্যভাবেও কথা বলা যায়।দেশ কে অসম্মান না করলেই কি নয়?

আর দাদা বাংলা বলাতে সব সময় ভালো বাসেন।সেটা উনি অনেক বার সাক্ষাত কারে বলেছেন।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:০৬
লেখক বলেছেন: ভাল বলেছেন।ধন্যবাদ।


৪. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪৫
১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২১
লেখক বলেছেন: শালারা ষড়যন্ত্র কইরা পোলাডার দুই বছর ক্যারিয়ার কমাইয়া দিল!


৫. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৪৭
বিডি আইডল বলেছেন: এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: @ বিডি পা ধরা ধরি...এসব না বলে অন্যভাবেও কথা বলা যায়।দেশ কে অসম্মান না করলেই কি নয়?

ঘটনাটা তাই ঘটেছিল। দেখেছিলাম বলেই বলছি...দেশকে অসম্মানের কোন প্রশ্ন এখানে নেই।

বাংলার দাদার মুখ থেকে সবাই পুরস্কার বিতরণের সময় এক-দুটো বাংলা শব্দ শুনতে চেয়েছিল...আপসুস।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৬
লেখক বলেছেন:
=p~


৬. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫১
শওকত হোসেন মাসুম বলেছেন: আসলেই ক্রিকেট দেখার মজাটাই চলে যাচ্ছে।
(অফটপিক-আপনি কি নিউইয়র্কের মনজু ভাই, ভোরের কাগজে ছিলেন যিনি)।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৪
লেখক বলেছেন:
ক্রিকেটের মজা চলে যাচ্ছে না, অলরেডি গেছে।
ভোরের কাগজের মনজু ভাই ঠিক আছে, কিন্তু কখনো নিউইয়র্কে তো ছিলাম না !


৭. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৪
সুমন সালেহী বলেছেন: পুরো লেখাটা না পড়েই একটি মন্তব্য করছি....ভারতীয় ক্রিকেটে টেন্ডুলকারের চেয়ে সৌরভের অবদান বেশি...টেন্ডুলকার দ্রাবিড় তাদের নিজেদের রেকর্ডের জন্য খেলে ভারতকে হারিয়ে দিয়েছে....সৌরভ ভাল খেলেছে কিন্তু ভারত হেরেছে এমন হয়েছে খুব কম......

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৩
লেখক বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সৌরভ ছিল আনসাঙ হিরো।


৮. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৫
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: ভাল্লাগছে লেখাটা । সৌরভের নাক উঁচা স্বভাব আছে কিছুটা। তবে সৌরভের অফ সাইডের শটগুলো সারাজীবন চোখে ভাসবে

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৮
লেখক বলেছেন:
সিলি মিডঅফ,কাভার,এক্সট্রাকাভার,সর্ট এক্সট্টাকাভার, পয়েন্ট,ডীপ মিডঅফ,লংঅফ.....অফ সাইডের এতগুলো ফিল্ডারের ফাঁক গলে কি অসাধারণ ভঙ্গিতে বল সীমানার বাইরে.....


৯. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫৯
রাঙা মীয়া বলেছেন: স্পিনের বিপক্ষে আগ্রাসী শটগুলো চিরকাল মনে থাকবে। লড়াকু মনোভাবের জন্যই একজন গ্রেট খেলোয়াড় হয়েছিলো।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৫
লেখক বলেছেন: এই শর্টটা ছয় বার মারলে পাঁচ বারই বাউন্ডারি অথবা ওভার বাউন্ডারি....


১০. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:০২
১১. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:১৬
১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৫২
লেখক বলেছেন: দ্য গ্রেট ওয়ারিয়র অব বেঙ্গল।


১২. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৩৪
নাঈম বলেছেন: দাদার সমগ্র ক্রিকেট জীবনের আমি একজন চরম ভক্ত, সেটা তিনি একজন বাঙ্গালী বলে নয়, তাঁর লড়াকু মনোভাবটা অন্য সব ভারতীয় অধিনায়কের চেয়ে তাঁকে অনন্য করে রেখেছিল।


আপনার পোষ্টটি পড়ে খুবই ভাল লাগলো। তবে ছোট্ট একটি অসঙ্গতি ধরিয়ে দেয়ার ধৃষ্টতা করছি: ২০০৩-০৪ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রথম টেস্টটি ব্রিসবেনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, এটা আপনি ঠিকই বলেছেন, ঐ টেস্টে দাদা ১৪৪ করেছিলেন, এটাও সঠিক তথ্য, তবে আপনি যে বলেছেন, সেই ব্রিসবেন টেস্টে অস্ট্রেলিয়া হেরেছিল, কথাটি সঠিক নয়। বৃষ্টিবিঘ্নিত সেই ব্রিসবেন টেস্টটি ড্র হয়েছিল।

সেই ম্যাচের স্কোরকার্ড

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪০
লেখক বলেছেন: রাইট! এ্যাডিলেডে জিতেছিল? দ্বিতীয় টেস্টে? থ্যাংকস নাঈম।


১৩. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪৪
নাঈম বলেছেন: হাঁ, এডিলেডে ভারত জিতেছিল, আগারকারের দুর্দান্ত বোলিং এর কারণে।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫০
লেখক বলেছেন: আমার ধারণা শেষ টেস্টটাও ভারত জিততে পারত। কর্পোরেট স্বার্থের জন্য পারেনি। অস্ট্রেলিয়াকে ফলোঅনে সুযোগ পেয়েও ফেলেনি। স্টিভ ম্যাচটা ড্র করে দেয়! কেসটা ছিল স্টিভ,লারা,সচীন তিন জনই এমআরএফ এর ব্রান্ড আ্যামবাসেডর। কোন এক গোপন ইশারায় ড্র করতে দিয়ে স্টিভের বিদায় টেস্টটা স্মরণীয় করতে দেয়া হয়েছিল।


১৪. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫১
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ভারতের ক্যাপ্টেন থাকাকালীন সময়ে সৌরভ বেশ স্নবিশ ছিলেন , তারপরও প্রিয় ক্রিকেটারের তালিকায় সে থাকবেই ।

আজহারউদ্দিন আর সৌরভ .......ভারতীয় এই দুই ক্রিকেটার সম্ভবত তাদের যোগ্য মর্যাদাটা পেলেন না

১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
লেখক বলেছেন: হ্যাঁ।তবে এদের চেয়েও দুর্ভাগা সঞ্জয় মাঞ্জরেকার ! পাকিস্তানে ডেব্যু টেস্টে(১৯৮৮-৮৯) ২১৮ রানের এক মহাকাব্যিক ইনিংস খেলেছিলেন। মাত্র ২৭ বছর বয়সেই তাকে 'অপাংতেয়' করে দেওয়া হয়েছিল !


১৫. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৪
১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৪৩
লেখক বলেছেন: ভাল থাকুক বঙ্গ সন্তান।


১৬. ১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৪
১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৪৯
লেখক বলেছেন: সব ইতিহাস হয়ে গেল...


১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
লেখক বলেছেন: সৌরভ-লারা দুজনকেই মিস করি....


১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
লেখক বলেছেন: হতাশা........


২০. ১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৫
শিবলী বলেছেন: ভারতের সেরা অধিনায়ক হয়েও
বাংগালী বলে অনেক চড়াই উতরাই পেরুতে হয়েছে।
আসলেই মিস করব!!

২১. ১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৫৮
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: আমার কাছে সৌরভ গাঙ্গুলী মানেই ডাউন দ্য উইকেটে এসে স্পিনারকে ছয় মারা এক শিল্পী ব্যাটসম্যান।। অফস্ট্যাম্পেও তার দক্ষতা অসাধারণ, তবুও আমার মনে হয় এই শটটি যেন সৌরভ গাঙ্গুলী ছাড়া আর কাউকেই মানায়না।।। এটা সত্যি তাকে নিয়ে ক্রিকেট বোর্ডে অনেক নোংরামি হয়েছে, এবং শচীন-দ্রাবিড় যতটা প্রশ্নাতীত সম্মান পেয়েছে, প্রশ্নাতীতভাবে সমসম্মানের দাবীদার হয়েও সে সেটা থেকে বঞ্চিত হয়েছে, এই ব্যাপারটি খুবই পীড়াদায়ক।।।বর্তমানকালে ব্যাটসম্যানের যে আকাল পড়েছে তাতে শচীন-দ্রাবিড়-পন্টিং অবসর নিলে খেলা আর ক্রিকেট দেখবো কিনা সন্দেহ আছে।।
@সুমন সালেহী, তোমার বক্তব্যের সঙ্গে তীব্র দ্বিমত পোষণ করছি....শচীন-দ্রাবিড়-সৌরভ এরা ক্রিকেটের মহীরূহ.......ইন্ডিয়ান নির্বাচক-সমালোচকরা বিভাজন করুক, আমাদের সেই বিভাজন না করাই উচিৎ।।।

২২. ১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৩৮
ফারহান দাউদ বলেছেন: সৌরভের ভক্ত না,তবে লড়াকু ক্যাপ্টেন ছিল। লারা অবসর নেয়ার পরে আর ব্যাটিং দেখেই মজা পাই না।

২৩. ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৬ হাইগ্যানী হাবাজন ব্যবিলন বলেছেন: অপরের লাগিয়া আর কান্দিয়া আর কী হইবে ভাইগনা? নিজের ভাবনায় কান্দা জরুরী এমতাবস্থায়।

ফিরে গেছে রাজনন্দিনী


১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:১১

দীঘল প্রগাঢ় ঘুম থেকে জেগে দেখলাম
তুমি চলে গেছ,
নোনাধরা দেয়াল ঝুলকালির ছাত স্যাঁতসেঁতে
মেঝে বিরান মরুভূমি
জানা কথা,রাজনন্দিনীর কোমল পেলব শরীর
উৎসে ফিরবে-ফিরেছে।

জীবনের কণ্টক পথে খালি-পা দাঁড়িয়ে শতবার
বলেছি চোখে চোখ রেখে
ভালবাসা মানে চোখ বাঁধা ষাঁড়,উন্মত্ত ছোঁটে
হয় মারে নয় মরে
হয় জ্বালায় নয়তো জ্বলে ধিকি ধিকি জ্বলে
পুড়ে পুড়ে খাঁক হয়
অশুচি দেহ সন্দেহবাতিক মন জোস্নাভেজা রাত
আর দক্ষিণা বাতাস

ভালবাসবে অথচ জ্বলবে না তা কি হয়?
কাঁদবে অথচ কাজল মুছে যাবে না তা কি হয়?
কাঁদাবে অথচ কান্না শুনবে না তা কি হয়?
ফেরাবে অথচ ফিরতে দেবে না তা-ই বা কি করে হয়?
অথচ কি সাবলীল অবলীলায় সব হয়ে গেল
যা তুমি চেয়েছিলে

দীঘল প্রগাঢ় ঘুম থেকে জেগে দেখলাম
তুমি চলে গেছ
চুলের ক্লিপ ভাঙ্গা চূড়ি দলা করা ফুল নিভে যাওয়া
লোবান কাঠি তিন প্রহরের সৌরভ
শত রজনীর না-বলা কথা তেমনি পড়ে আছে সব
শুধু তুমি চলে গেছ
দীঘল প্রগাঢ় ঘুম থেকে জেগে দেখলাম
তুমি চলে গেছ.......





লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): রাজনন্দিনী ;
প্রকাশ করা হয়েছে: এলেবেলেকবিতা  বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:৫০



  • ২৮ টি মন্তব্য
  • ২৯৫ বার পঠিত,
পোস্টটি ৩ জনের ভাল লেগেছে
১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৫৭
লেখক বলেছেন: থ্যাংকস বিমা।


২. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২০
নুশেরা বলেছেন: থাম্বস আপ!

কেমন আছেন এখন, মনজুরুল ভাই?

[বানানটা অশুচি হবে বোধহয়...]

১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৩৬
লেখক বলেছেন:
ঠিক।আমার ভগ্নির চোখ থেকে কিচ্ছুটি লুকোনোর উপায় নেই !!
'এখন কেমন আছেন' মানে কি ? আমি কি হাসপাতালে ছিলাম ?

ভাল আছি তো সেই কবে থেকে.....কী ভিষণ 'ভাল' তা যদি এসে দেখতে....


৩. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:২১
১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৭
লেখক বলেছেন: একটা ফালতু কবিতা 'অনেক সুন্দর' হয় কি করে ?


৪. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৪৪
১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৮
লেখক বলেছেন: জাগিয়া দেখিয়াছে ভাইটু....


৫. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:১৪
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: ভালবাসবে অথচ জ্বলবে না তা কি হয়?
কাঁদবে অথচ কাজল মুছে যাবে না তা কি হয়?
কাঁদাবে অথচ কান্না শুনবে না তা কি হয়?
ফেরাবে অথচ ফিরতে দেবে না তা-ই বা কি করে হয়?
অথচ কি সাবলীল অবলীলায় সব হয়ে গেল
যা তুমি চেয়েছিলে............
অসাধারন/
খুব ভালো লাগলো কবিতা।
শুভেচ্ছা ।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৯
লেখক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য।শুভেচ্ছা জানবেন।


৬. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:২৯
নুশেরা বলেছেন: বেশ কিছুদিন ধরেই তো দেখছিলাম না, বললেন ভাল লাগছেনা, মাথার যন্ত্রণা... তাই অসুস্থতার আশঙ্কাটাই মনে এসেছিল। কন্যারা ভাল আছে তো?

১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৪০
লেখক বলেছেন: আমার ব্লগের চান্দির উপর "আই ডি" আছে। আগামী কাল রাত ৩/৪টার দিকে একটা হিট ক'র পারলে।ম্যাসেন্জারে কথা হবে।


৭. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ৩:৩০
১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৪২
লেখক বলেছেন: আজ ব্লগে টেকি প্রবলেম।ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা + - দিতে পারছে না।

মেয়েরা ভাল। শ্রুতি ছড়া লিখেছে....দারুন!


৮. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৫০
নুশেরা বলেছেন: শ্রুতি ছড়া লিখেছে কোথায়? পত্রিকার জন্য? এখানে দিয়ে দিন না, ওর একটা ছবিসহ

১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৫৪
লেখক বলেছেন: কাল অথবা পরশু দেব। আগেও লিখেছিল,ভোকা আর সমকালে ছাপা হয়েছিল।


৯. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ সকাল ৭:৪৭
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: মনজুরুল ভাই, কেন জানি অতটা ভালো লাগে নাই। হয়তো আমার রুচির অপরিপক্কতা। তবে এখানে আপনার লেখনীর ধার কম লেগেছে একটু। খুব বেশি বিবৃত লেখার মাঝে কথাগুলো। আশা করি আমার কথায় গোস্বা হবেন না!:)

১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫
লেখক বলেছেন: আপনি ঠিক ধরেছেন। 'ধার' 'ভার' দুটোর কোনটাই নেই এই হতচ্ছাড়া লেখাটাতে !

লেখাটাকে 'হতচ্ছাড়া' বলছি ! আশা করি বুঝতে পেরেছেন।


১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৬
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ চিটিপু।


১১. ১০ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৪
তারার হাসি বলেছেন: আপনার ভাষায় ফালতু কবিতায় চারটি প্রশ্ন ছিল, প্রশ্নগুলি আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১২
লেখক বলেছেন:

সরি।
কি জানি, এর মধ্যে ভাললাগার কি আছে.......


১২. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪
সত্যান্বেষী বলেছেন:
`শত রজনীর না-বলা কথা তেমনি পড়ে আছে সব'

কথাগুলো কখনোই বলা হয়ে উঠে না। ঠিক যেমন এই ফেরারী রোদ যার সবটুকু উত্তাপ শরীরে কখনোই ভরে নেয়া হয় না। অথবা একটি শিশু যার সবগুলো ফুল্ল হাসির কেবল কয়েকটাই দেখা হয়। বাকীগুলো ভেসে যায় প্রবাহমান সময়ধারায়।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:১২
লেখক বলেছেন: আপনার ভারি, অদ্ভুত সুন্দর মন্তব্যের উত্তর দেয়ার জন্য লগইন করতে হলো।"ফেরারী রোদ" নিয়ে একটা লেখা আছে। পেপার ফর্মে।টাইপ করার আলসেমিতে প্রকাশ হচ্ছে না।

বাই দ্য ওয়ে...আপনি সচলে লেখেন । কি নিকে ?সমস্যা থাকলে ইগনোর করবেন।

ধন্যবাদ।


১৩. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৪
সত্যান্বেষী বলেছেন: আমি সচলে লিখি না। 'মানুষের পৃথিবী' নিকে সামহোয়ারেই লিখতাম। নিকটি ব্যান্ড হওয়ার পর এই নিক নিয়েছি। পরবর্তি নিকটিও আমি ভেবে রেখেছি।

১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৮
লেখক বলেছেন:

ক'দিন আগে আপনার প্রফাইলের এই বিমূর্ত ছবিটা সচলে দেখলাম।সম্ভবত আপনার আগের নিকে একটা মাছের স্কেচ ছিল।


১৪. ১১ ই নভেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
সত্যান্বেষী বলেছেন: @লেখক:

আপনার ছবি/পেইন্টিং সিলেকশন দুর্দান্ত। ভ্যানগগের স্টারি নাইট দেখার পর সম্ভবত রাতের আকাশকে আমি আর আগের মতো দেখতে পারি না। সেখানে আমি তারা আলো আর কালোর তোলপাড় ঝড় দেখি। ব্যপক ঢেউ দেখি আকাশে। আমার দৃষ্টি ইন্দ্রিয় চিরকালের জন্য একটি পরিবর্তন প্রাপ্ত হয়। আপনার ছবি/পেইন্টিং সিলেকশন দুর্দান্ত।

১২ ই নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৩
লেখক বলেছেন:

দালির কিছু দুর্দান্ত ছবি আছে।অশ্লীলতার ভয়ে এ্যাড করা যায় না! কি অদ্ভুতভাবে মিলে যাচ্ছে...ভ্যান গগ শুধু চিত্রকর হিসেবেই নয়,মানুষ হিসেবেও আমার শ্রদ্ধাভাজন।

ধন্যবাদ গভীর ভাবনার জন্য।
মাঝে মাঝে পৃথিবীটা আসলেই সুন্দর মনে হয়..........